বিশ্ব ইজতেমা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ দৈনিক প্রথম আলোর ইউআরএল সংশোধন |
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন |
||
১১ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
[[চিত্র:Congregation of Muslim, Tongi, Bangladesh.jpg|thumb|200px|ঢাকা বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে সমবেত মুসুল্লীগণ।]]
[[১৯৬৭]] খ্রিস্টাব্দ থেকে প্রতি বছর এই সমাবেশ নিয়মিত আয়োজিত হয়ে আসছে।<ref>[http://bn.banglapedia.org/index.php?title=বিশ্ব_ইজতেমা বাংলাপিডিয়া ওয়েব সংস্করণ।] ''বিশ্ব ইজতেমা'' নিবন্ধ।</ref> বাংলাদেশে ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে ঢাকার রমনা পার্কসংলগ্ন কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের বার্ষিক সম্মেলন বা ইজতেমা প্রথম অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে চট্টগ্রামে তৎকালীন হাজি ক্যাম্পে ইজতেমা হয়, ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দে বর্তমান নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। তখন এটা কেবল ইজতেমা হিসেবে পরিচিত ছিল। প্রতিবছর ইজতেমায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে টঙ্গীর পাগার গ্রামের খোলা মাঠে ইজতেমার আয়োজন করা হয়। ওই বছর স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা অংশ নেওয়ায় ‘বিশ্ব ইজতেমা’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে বর্তমান অবধি ‘বিশ্ব ইজতেমা’ টঙ্গীর কহর দরিয়াখ্যাত তুরাগ নদের উত্তর-পূর্ব তীরসংলগ্ন ডোবা-নালা, উঁচু-নিচু মিলিয়ে রাজউকের হুকুমদখলকৃত ১৬০ একর জায়গার বিশাল খোলা মাঠে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম-শহর-বন্দর থেকে লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান এবং বিশ্বের প্রায় ৫০ থেকে ৫৫টি দেশের তাবলিগি দ্বীনদার মুসলমান জামাতসহ ২৫ থেকে ৩০ লক্ষাধিক মুসল্লি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম আন্তর্জাতিক ইসলামি মহাসম্মেলন বা বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেন।<ref name="PA">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
== প্রস্তুতি ==
২৬ নং লাইন:
== আয়োজনের নিয়ম ==
স্থান সংকট এবং জনদুর্ভোগ বিবেচনা করে [[২০১১]] সাল থেকে দুই পর্বে ইজতেমার আয়োজন করা হয় এবং বিগত [[২০১৭]] সাল থেকে মুসল্লীর সংখ্যা বৃদ্ধির কারনে প্রতি বছর কেবল মাত্র ৩২টি জেলা থেকে মুসল্লীগণ বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেয়ার সুযোগ পায়।<ref name="কাক">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |
== তথ্যসূত্র ==
|