ইউয়ার্ট অ্যাস্টিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
পরিমার্জিত রূপ
৬১ নং লাইন:
ডার্বিশায়ারের বিপক্ষে ৬১ রানের বিনিময়ে তেরো উইকেট পান যা পঁচিশ বছর টিকে রয়েছিল। ১৯০৯ সালে আবারও ভালো করেন। তবে ১৯১০ ও ১৯১১ সালে দূর্বলমানের খেলা প্রদর্শন করায় দল থেকে বাদ পড়েন।
 
১৯১২ সালের বৃষ্টিস্নাত গ্রীষ্মকালে অ্যাস্টিল দলের সদস্য থাকলেও উপযুক্ত পরিবেশে তাঁকে বেশ মাসুল গুণতে হয়।<ref>Wisden 1913 Leicestershire Section</ref> এবড়োথেবড়ো উইকেটে সাফল্য লাভ না করার প্রেক্ষিতে দলের বাইরে থাকতে হয় তাঁকে। তিনি মাত্র পাঁচটি খেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। ১৯২১ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক সেঞ্চুরি করেন। সোয়ানসীতে নব উত্তরণ ঘটানো গ্ল্যামারগনের বিপক্ষে এ সেঞ্চুরিটি হাঁকিয়েছিলেন তিনি।
 
এবড়োথেবড়ো উইকেটে সাফল্য লাভ না করার প্রেক্ষিতে দলের বাইরে থাকতে হয় তাঁকে। তিনি মাত্র পাঁচটি খেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।
 
১৯২১ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক সেঞ্চুরি করেন। সোয়ানসীতে নব উত্তরণ ঘটানো গ্ল্যামারগনের বিপক্ষে এ সেঞ্চুরিটি হাঁকিয়েছিলেন তিনি।
 
== অর্জনসমূহ ==
৭৩ ⟶ ৬৯ নং লাইন:
 
== কাউন্টি অধিনায়কত্ব ==
১৯২২ থেকে ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত [[জর্জ গিয়ারিগিয়েরি|জর্জ গিয়ারিরগিয়েরি’র]] সাথে তিনিও লিচেস্টারশায়ার দলের প্রধান চালিকাশক্তি ছিলেন। তবে তিন দশককাল কোন রকমে টিকে থাকা লিচেস্টারশায়ার দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন তিনি। কোন শৌখিন খেলোয়াড়ই কাউন্টি দলটির পক্ষে স্বতঃস্ফূর্তভাবে খেলেননি।
 
তবে তিন দশককাল কোন রকমে টিকে থাকা লিচেস্টারশায়ার দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন তিনি। কোন শৌখিন খেলোয়াড়ই কাউন্টি দলটির পক্ষে স্বতঃস্ফূর্তভাবে খেলেননি।
 
পঞ্চাশ বছরেরও অধিক সময় পর অ্যাস্টিল আনুষ্ঠানিকভাবে যে-কোন কাউন্টি দলের পক্ষে পেশাদার অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। কাউন্টি দলটি কার্যকরী মৌসুম অতিবাহিত করে। শৌখিন মানদণ্ডের ও প্রাপ্তির পূর্ব-পর্যন্ত সাতচল্লিশ বছর বয়সেও দায়িত্ব পালন করেন।<ref>Gentlemen v Players Vol.II M.Marshall</ref>
 
== টেস্ট ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি সর্বমোট নয় টেস্ট খেলার সুযোগ পেয়েছেন। তবে স্বদেশে কিংবা বিদেশে কোন অ্যাশেজ সিরিজ খেলার সৌভাগ্য ঘটেনি তাঁর। অস্ট্রেলিয়া সফরের জন্য কখনোই গুরুত্বতা দেখাননি অ্যাস্টিল।<ref>Wisden 1975 Cameos of the Nearly Great - B.Easterbrook</ref> তবে ব্যক্তিগত পর্যায়ে ১৯২০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যান। ১৯২৭-২৮ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকায় ম্যাটিং পিচে পাঁচ টেস্টে অংশ নেন।
 
অস্ট্রেলিয়া সফরের জন্য কখনোই গুরুত্বতা দেখাননি অ্যাস্টিল।<ref>Wisden 1975 Cameos of the Nearly Great - B.Easterbrook</ref> তবে ব্যক্তিগত পর্যায়ে ১৯২০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যান। ১৯২৭-২৮ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকায় ম্যাটিং পিচে পাঁচ টেস্টে অংশ নেন।
 
১৯২৯-৩০ মৌসুমে একই দলের বিপক্ষে চার টেস্টে অংশ নেন। তবে খেলাগুলোয় তিনি দক্ষতা প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হন।
১০৩ ⟶ ৯৫ নং লাইন:
চ্যাম্পিয়ন বিলিয়ার্ড খেলোয়াড় হিসেবেও তাঁর সুনাম ছিল।
 
লিচেস্টারশায়ারের ফাস্ট বোলার [[টমাস জয়েস]] সম্পর্কে তাঁর ভ্রাতৃস্পুত্র।
 
== তথ্যসূত্র ==