কিত্তনখোলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন |
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন |
||
৩০ নং লাইন:
| আয় =
}}
'''কিত্তনখোলা''' [[২০০০]] সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী [[চলচ্চিত্র]]। ছবিটি পরিচালনা করছেন খ্যাতিমান [[চলচ্চিত্র পরিচালক|চলচ্চিত্রকার]] [[আবু সাইয়ীদ]]। নাট্যাচার্য [[সেলিম আল দীন]] রচিত ''কিত্তনখোলা'' নাটক অবলম্বনে চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেন পরিচালক আবু সাইয়ীদ ও [[নুরুল আলম আতিক]]। এটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান [[ইমপ্রেস টেলিফিল্ম]] এর ব্যানারে নির্মাণ করা হয়। এটি ১৬ মিমি ফরম্যাটে নির্মিত চলচ্চিত্র, যদিও পরে এটি ৩৫ মিমি-এ প্রতিস্থাপন করে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি দেয়া হয়।<ref name="বাঙালির আত্মপরিচয়ের সন্ধানে">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |
চলচ্চিত্রটি ২০০২ সালে ঘোষিত [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]]-এ [[বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র|শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র]] ও [[বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পরিচালক|শ্রেষ্ঠ পরিচালক]]সহ নয়টি বিভাগে সম্মাননা লাভ করে।<ref name="বাঙালির আত্মপরিচয়ের সন্ধানে"/>
৬৮ নং লাইন:
==মূল্যায়ন==
===সমালোচকদের প্রতিক্রিয়া===
[[দৈনিক ইত্তেফাক]]-এ ফাহমিদুল হক লিখেছেন, "প্রান্তিক সাধারণ মানুষ যে বিবর্তন ও রূপান্তরের মধ্য দিয়ে জীবনযাপন করে চলেছে, তার বিশ্বস্ত রূপায়ণ দেখা যায় কাহিনিতে।" তিনি চিত্রগ্রাহকের ক্যামেরার গতিশীলতার সমালোচনা করে বলেন "মেলাপ্রাঙ্গনের কাহিনিতে আরও বেশি গতিশীল ক্যামেরা কাঙ্ক্ষিত ছিল।" তবে ছবির শেষ দিকে "আমার পাগলা ঘোড়া রে" অনির্দিষ্টতাকে বোঝাতে যুৎসই ছিল।<ref name="বাঙালির আত্মপরিচয়ের সন্ধানে"/> জামাল উদ্দিন আদনান পরিচালক আবু সাইয়ীদের এই ধরনের নিরীক্ষামূলক কাজের প্রশংসা করে বলেন, "এই চলচ্চিত্রটি কেন দেখা উচিত? আমি বলবো গ্রামাঞ্চলের মানুষের জীবনের স্পন্দনটা বুঝার জন্যে হলেও এটা দেখা জরুরি।"<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
===পুরস্কার===
৮৪ নং লাইন:
==ধারাবাহিক নাটক==
২০১১ সালে সেলিম আল দীনের মূল নাটকের ধারাবাহিক নির্মাণ করা হয়। ৫২ পর্বের ধারাবাহিকটির নাট্যরূপ দিয়েছেন রুবাইয়াৎ আহমেদ এবং পরিচালনা করেছেন জসিম খান রিজভী।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |
== তথ্যসূত্র ==
|