সাঁওতালি ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ব্যাকরণ: পরিষ্কারকরণ
৩৫১ নং লাইন:
 
== সাঁওতালি ভাষার প্রভাব এবং প্রসার ==
অস্ট্রো-এশীয় ভাষাপরিবারের অন্তর্গত এবং প্রাক-আর্য যুগের ঐতিহ্যবাহি সাঁওতালি ভাষা আজও বাংলা, উড়িষ্যা, ঝাড়খন্ড এবং অন্যান্য রাজ্যের ইন্দো-আর্য ভাষাগুলির মধ্যে তার স্বতন্ত্র পরিচয় বজায় রেখেছে এবং তাদের সাথে একইসঙ্গে বিদ্যমান।
এই অন্তর্ভুক্তিটি সাধারণভাবে গৃহীত হলেও এর মধ্যে অনেক সমস্যা আছে।
 
সাঁওতালী এবং অন্যান্য ভারতীয় ভাষার মধ্যে শব্দঋণ সম্বন্ধে এখনো সম্পূর্ণরূপে গবেষণা করা হয়নি।
১৯৬০-এর দশকে ভাষাবিদ [[ব্যোমকেশ চক্রবর্তী]] এই ক্ষেত্রের একটি উল্লেখযোগ্য কাজ শুরু করেন।
তিনি বাংলা ভাষায় অনার্য ভাষাগুলির, বিশেষত সাঁওতালি ভাষার, উপাদানগুলির অভিযোজনের জটিল প্রক্রিয়াটি নিয়ে অন্বেষণ করেন।
তিনি বাংলা ভাষায় সাঁওতালি ভাষার প্রবল প্রভাবটি তুলে ধরেন।
তিনি উভয় ভাষার একে অপরের উপর যে প্রভাব ফেলেছে তা নিয়ে বিস্তারিত অধ্যয়নের উপর ভিত্তি করে তিনি এই সিদ্ধান্তে আসেন।
এছাড়াও প্রসিদ্ধ ভাষাবিদ [[ক্ষুদিরাম দাস]] তাঁর ''সাঁওতালি বাংলা সমশব্দ অভিধান'' এবং ''[http://professorkhudiramdas.com/files/ebooks/Bangla-santali-vasa-samporko-by-khudiram-das.pdf বাংলা সাঁওতালী ভাষা-সম্পর্ক]'' বইগুলিতে বাংলা ভাষার উপর সাঁওতালি ভাষার প্রবাভের বিষয় লিখেছেন।
 
২০১৩ সালে ভারতের [[বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ভারত)|বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন]] বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় ব্যবহারের জন্য [[জাতীয় যোগ্যতা পরিক্ষা]]য় সাঁওতালি ভাষাকে চালু করেন।<ref>[http://www.ugcnetonline.in/Subject_Code_95.pdf Syllabus for UGC NET Santali, Dec 2013]</ref>
 
== আরও দেখুন ==