পীর বড়খাঁ গাজী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ, সংশোধন, তথ্যসূত্র
সম্প্রসারণ
২ নং লাইন:
 
==পরিচয়==
লোককথা অনুযায়ী, পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষে বর্তমান দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বেলে-আদমপুর (মতান্তরে, বৈরাটনগর) গ্রামে তাঁর জন্ম হয়। তিনি প্রথম যৌবনে পিতার অতুল ঐশ্বর্য ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য ফকিরি গ্রহণ করেন এবং ভাটি অঞ্চল সুন্দরবনে আসেন।<ref name=b/> বন্ধু কালুগাজীর সহায়তায় বড়খাঁ গাজীর বিবাহ হয় [[যশোর জেলা]]র ব্রাহ্মণনগরের হিন্দু রাজা মুকুট রায়ের কন্যা চম্পাবতীর সাথে। তাঁর দুই পুত্র দুঃখী গাজী ও মেহের গাজী। বাংলাদেশের [[ঝিনাইদহ জেলা]]র [[কালীগঞ্জ উপজেলা]]র বারবাজারে আজও ''গাজী কালু ও চম্পাবতী''র
মাজার বর্তমান।
দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার [[সোনারপুর]]ে জঙ্গল কেটে বসতিও নির্মাণ করেছিলেন তিনি।বড়খাঁ গাজী। নদী-জঙ্গল অধ্যুষিত এই অঞ্চলে বাঘ, কুমীর, সাপ ইত্যাদিকে যখন ইচ্ছা বশ করতে ও যুদ্ধের সৈনিক করতে পারতেন। রাজা-প্রজা, ধনী-দরিদ্র সকলের উপর তাঁর সমান প্রভুত্ব বর্তমান। কুমীর-দেবতা কালুরায় তাঁর বিশেষ বন্ধু।<ref>যশোর খুলনার ইতিহাস-২য় খণ্ড, সতীশচন্দ্র মিত্র, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশ: ২০১১, পৃষ্ঠা: ৪৪, ISBN 984715143 </ref>
<br />
[[খাড়িগ্রাম]]ের মূর্তি অনুযায়ী, তিনি যোদ্ধৃবেশী, অশ্বারূঢ় দৃপ্ত বীরপুরুষ; পরনে পায়জামা চোগাচাপকান পিরান, মাথায় টুপি, মুখে ঘন লম্বা দাড়ি, দীর্ঘ গোঁফ ও গালপাট্টা ঝুলফি, বড়-বড় টানা চোখ, একহাতে অস্ত্র এবং অন্যহাতে ঘোড়ার লাগাম; বুটজুতো সমেত পা-দুটো রেকাবের ওপর স্থাপিত।<ref name=Ghosh/>