চার্লি লিউইলিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ব্যক্তিগত জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি |
তথ্যসূত্র |
||
৫১ নং লাইন:
}}
'''চার্লস বেনেট (বাক) লিউইলিন''' ({{lang-en|Charlie Llewellyn}}; [[জন্ম]]: [[২৯ সেপ্টেম্বর]], [[১৮৭৬]] - [[মৃত্যু]]: [[৭ জুন]], [[১৯৬৪]]) পিটারমারিৎজবার্গে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ছিলেন। [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। প্রথম অ-শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকান টেস্ট ক্রিকেটার ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার ছিলেন। বামহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি স্লো লেফট-আর্ম চায়নাম্যান বোলিং করতেন
== প্রারম্ভিক জীবন ==
৬১ নং লাইন:
যথাযথভাবে তাঁর ক্রিকেট দক্ষতায় অভিভূত হবার প্রেক্ষিতে দল নির্বাচকমণ্ডলী নাটাল দলের সদস্যরূপে [[মার্টিন হক|লর্ড হকের]] নেতৃত্বাধীন ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে খেলতে নামান। এভাবেই ২ মার্চ, ১৮৯৬ তারিখে ১৯ বছর ১৫৫ দিন বয়সে জোহেন্সবার্গে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে তাঁর।
প্রথম টেস্টে কোন [[উইকেট]] লাভে ব্যর্থ হন লিউইলিন। ফলে সিরিজের বাদ-বাকী টেস্টে দল থেকে উপেক্ষিত হন। কিন্তু, ১৮৯৭-৯৮ ও ১৮৯৮-৯৯ মৌসুমের [[
== কাউন্টি ক্রিকেটে অংশগ্রহণ ==
১৮৯৮-৯৯ মৌসুমের সিরিজ শেষে দল নির্বাচকমণ্ডলীর কাছ থেকে উপেক্ষিত হওয়াসহ আর্থিক নিরাপত্তার নিশ্চিতকল্পে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ইংরেজ
১৯০২-০৩ মৌসুমে লিউইলিন দক্ষিণ আফ্রিকায় ফিরে আসেন। সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন টেস্টের সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে খেলেন তিনি। প্রথম টেস্টে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৯০ রান তুলেন ও খেলায় নয় উইকেট পান। দ্বিতীয় টেস্টে দশ উইকেট ও তৃতীয় টেস্টে ছয় উইকেট নিয়ে সিরিজে ১৭.৯২ বোলিং গড়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেন। তাস্বত্ত্বেও তাঁর এ স্মরণীয় সাফল্যের বিপরীতে অস্ট্রেলিয়া ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে।
হ্যাম্পশায়ারে লিউইলিন তাঁর আলোকচ্ছটা ছড়িয়ে দেয়া অব্যাহত রাখেন। এ ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে ১৯১০ সালে হ্যাম্পশায়ারের
== অবসর ==
৭৮ নং লাইন:
১৯৬০ সালে উরুতে আঘাত পান। এ আঘাত জীবনের বাদ-বাকী সময়েও তাঁকে ভোগায়। ১৯৬৪ সালে সারের চার্টসি এলাকায় ৮৭ বছর বয়সে তাঁর দেহাবসান ঘটে। মৃত্যুর পরও লিউইলিন বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিতি পান। তাঁর পরিবার জনসমক্ষে দাবী করে যে, তিনি শ্বেতাঙ্গ ছিলেন না। তবে, তাঁর মা ইংরেজ বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গ ছিলেন।<ref name="Allen 1976 bio">{{cite web | url=http://www.espncricinfo.com/southafrica/content/story/139324.html | title=Charles Llewellyn - An early D'Oliveira | publisher=[[ESPN Cricinfo]] | work=[[The Cricketer]] | date=February 1976 | accessdate=August 23, 2017 | author=Allen, Patrick}}</ref>
লিউইলিন প্রথম অ-শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকান টেস্ট ক্রিকেটার ছিলেন। পরবর্তীতে নভেম্বর, ১৯৯২ সালে [[ওমর হেনরি]] ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামলে দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় অ-শ্বেতাঙ্গ খেলোয়াড়ের মর্যাদা লাভ করেন।<ref>[http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/specials/australia_v_south_africa/1780113.stm Henry Reaches Half Century], ''BBC News''</ref>
== তথ্যসূত্র ==
|