প্রাকৃতিক গ্যাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
cat |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
খনিতে প্রাপ্ত গ্যাস। সাধারনত মিথেন (CH4) গ্যাস হয়ে থাকে। মাটির ১৫০০-৪০০০ ফুট নিচে অবস্থান করে। কুপ খননের মাধ্যমে উত্তোলন করে পাইপের মাধ্যমে বানিজ্যিক ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশের বিদ্যুতের সবচেয়ে বড় কাঁচামাল। এছাড়াও সি এন জি, এল এন জি, এল পি জি ও ইউরিয়া সার প্রভৃতির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পাকিস্তান, বার্মা, ভারত সহ বিভিন্ন দেশে প্রাকৃতিক গ্যাস আছে।
==প্রাকৃতিক গ্যাসের অনুসন্ধান==
গ্যাস-তেলের অনুসন্ধান একটি ব্যয়বহুল প্রক্রিয়া। প্রধানত তিনটি পদ্ধতিতে অনুসন্ধান চালানো হয়ে থাকে। যেমন:- (ক) ভূ-তাত্ত্বিক (geological), (খ) ভূ-পদার্থিক (geophysical) ও (গ) ভূ-রাসায়নিক (geochemical) পদ্ধতি। এর মধ্যে ভূ-পদার্থিক পদ্ধতির একটি প্রচলিত ব্যবস্থা হচ্ছে ভূ-কম্পনের (sismic) সাহায্যে গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান লাভ করা। যে এলাকাতে ভূ-কম্পন জরিপ করতে হবে, সে এলাকাব্যাপি প্রায় ২০০ মিটার অন্তর আড়াআড়িভাবে অনেকগুলো লাইন টানা হয়। অতপর বিস্ফোরক এবং জিও ফোন (geo phone) সাড়িবদ্ধভাবে রাখা হয়। সাধারণত ২৫ ফুট দূরত্বে প্রতিটি বিস্ফোরক চার্জ এবং ২টি চার্জের মধ্যবর্তী স্থানে ডাটা গ্রাহক হিসেবে একটি জিওফোন রাখা হয়। সাড়িবদ্ধভাবে চার্জগুলোকে মাটির ১৫ ফুট গভীরে রাখা হয়। রিমোট কন্ট্রোল সুইচ এর মাধ্যমে চার্জগুলিকে বিস্ফোরিত করা হয়। এর ফলে সৃষ্ট কম্পন তরঙ্গ সমূহ (wave propagation) তরং্গাকারে মাটির অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্তর ভেদ করে পুনরায় গ্রাহক জিওফোন-এ ফেরত আসে। sismi
{{অসম্পূর্ণ}}
|