ইয়োহানেস ইয়েনসেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন |
||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক লেখক
|
| স্থানীয়_নাম =
|
|
| মৃত্যু_তারিখ = {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|1950|11|25|1873|1|20|df=y}}
| occupation = লেখক▼
|
| awards = {{awd|[[সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার]]|১৯৪৪}}▼
| বাসস্থান =
▲| image=Johannes Vilhelm Jensen 1944.jpg
| জাতীয়তা = [[ডেনমার্ক|ওলন্দাজ]]
}}
'''ইয়োহানেস ভিলহেল্ম ইয়েনসেন''' ([[জানুয়ারি ২০]], [[১৮৭৩]] – [[নভেম্বর ২৫]], [[১৯৫০]]) একজন [[ডেনমার্ক|ডেনীয়]] [[ঔপন্যাসিক]], [[কবি]] এবং [[প্রাবন্ধিক]]। তিনি [[১৯৪৪]] সালে [[সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার]] পান। তাঁর সাহিত্যে [[বিবর্তনবাদ|ডারউনের তত্ত্ব]] অনুসারে মানব বিবর্তনের ধারায় মানুষের উন্নতি প্রাধান্য পেয়েছে। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে: [[কংগেন্স ফাল্ড]] (১৯০০ - ০১) যা [[নেদারল্যান্ড|নেদারল্যান্ডের]] সাহিত্যে সবচেয়ে বিখ্যাত ঐতিহাসিক উপন্যাস এবং [[ডেন লাংগে রেজসে]] (১৯০৮ - ২২) যাতে তিনি [[বাইবেল|বাইবেলে]] উল্লেখিত কাহিনীসমূহকে বিবর্তনবাদের প্রেক্ষিতে পুনরায় ফুটিয়ে তুলেছেন।
১৪ ⟶ ১৬ নং লাইন:
== জীবন ==
ইয়েনসেন [[ডেনমার্ক|ডেনমার্কের]] [[জুটল্যান্ড|উত্তর জুটল্যান্ডের]] অন্তর্গত [[হিমারল্যান্ড|হিমারল্যান্ডের]] ''ফারসো'' গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ''হান্স ইয়েনসেন'' ছিলেন জেলার [[পশু চিকিৎসা|পশু চিকিৎসক]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|
|
|
|
|
|
|
|
|
| separator = .
|
}}
</ref> মা'র নাম ''মারি ক্রিস্টিন ইয়েনসেন''। পরিবারের দ্বিতীয় সন্তান ছিলেন তিনি। ১১ বছর বয়স পর্যন্ত মায়ের কাছে শিক্ষা লাভ করেন। [[১৮৯৩]] সালে [[ক্যাথেড্রাল স্কুল অফ ভাইবর্গ]] থেকে স্নাতক সম্পন্ন করার পর তখন থেকে [[১৮৯৮]] সাল পর্যন্ত [[ইউনিভার্সিটি অফ কোপেনহেগেন]]-এ [[চিকিৎসা শাস্ত্র|চিকিৎসা শাস্ত্রের]] উপর পড়াশোনা করেন। এই শিক্ষা, যার মধ্যে [[উদ্ভিদবিজ্ঞান]], [[প্রাণিবিজ্ঞান]], [[পদার্থবিজ্ঞান]] এবং [[রসায়ন|রসায়নের]] প্রাথমিক জ্ঞান অন্তর্ভুক্ত ছিল, তার সাহিত্যচর্চায় সুদূরপ্রসারী এবং নিগূঢ় প্রভাব ফেলে। [[১৮৯৬]] থেকে [[১৮৯৮]] সালের মধ্যে তিনি জীবনের প্রথম দুইটি উপন্যাস রচনা করেন এবং এই সময়েই [[যুক্তরাষ্ট্র]] ভ্রমণে যান যা তার পড়াশোনায় কিছুটা বিঘ্ন ঘটায়। জেনসেন কিছু প্রেমের উপন্যাস এবং গোয়েন্দা উপন্যাসের একটি সিরিজ রচনা করেছিলেন। এই রচনাগুলো একটি সাপ্তাহিক পত্রিকায় [[আইভার লাইকি]] ছদ্মনামে প্রকাশিত হয়। তিনি [[পলিটকেন]] পত্রিকার একজন সংবাদদাতা ছিলেন। [[স্পেনিশ-অ্যামেরিকান যুদ্ধ|স্পেনিশ-অ্যামেরিকান যুদ্ধের]] সময় তিনি [[স্পেন]] থেকে যুদ্ধের নিয়মিত সংবাদদাতার ভূমিকা পালন করেন। [[১৯০৪]] সালে ''এল্স মেরি উলরিককে'' বিয়ে করেন। পারিবারিক জীবনে তিনি তিন ছেলের জনক ছিলেন।
|