তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন |
||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক লেখক
|
|
| স্থানীয়_নাম =
|
|
|
|
|
| বাসস্থান =
| awards = [[রবীন্দ্র পুরস্কার]] <br /> [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার]] <br /> [[জ্ঞানপীঠ পুরস্কার]] <br /> [[পদ্মভূষণ]]▼
| জাতীয়তা =
▲|
}}
'''তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়''' ([[জুলাই ২৪]], [[১৮৯৮]]-[[সেপ্টেম্বর ১৪]], [[১৯৭১]]) বিংশ শতাব্দীর একজন বিশিষ্ট বাঙালি কথাসাহিত্যিক ছিলেন। তার সামগ্রিক সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে ৬৫টি উপন্যাস, ৫৩টি গল্পগ্রন্থ, ১২টি নাটক, ৪টি প্রবন্ধের বই, ৪টি আত্মজীবনী এবং ২টি ভ্রমণ কাহিনী। এই বিশিষ্ট সাহিত্যিক [[রবীন্দ্র পুরস্কার]], [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার]], [[জ্ঞানপীঠ পুরস্কার]] এবং [[পদ্মভূষণ]] পুরস্কারে পুরস্কৃত হন।
== জন্ম ও শিক্ষা ==
[[১৮৯৮]] খ্রিস্টাব্দের [[
[[চিত্র:
তারাশঙ্কর লাভপুরের যাদবলাল হাই স্কুল থেকে ১৯১৬সালে এন্ট্রান্স(প্রবেশিকা) পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়ে প্রথমে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে এবং পরে সাউথ সুবার্বন কলেজে(এখনকার আশুতোষ কলেজ) ভর্তি হন। তিনি [[সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ, কলকাতা|সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ]] এ ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। স্বাস্থ্যভঙ্গ এবং রাজনৈতিক কার্যকলাপের কারণে তাঁর পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়নি।
২১ ⟶ ২২ নং লাইন:
ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত থাকার কারণে ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে গ্রেপ্তার হলেও পরে মুক্তি পেয়ে যান। এরপর নিজেকে সাহিত্যে নিয়োজিত করেন। ১৯৩২ সালে তিনি প্রথমবার শান্তিনিকেতনে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরে]]<nowiki/>র সাথে দেখা করেন। এই সালেই তাঁর প্রথম উপন্যাস "চৈতালী ঘূর্ণি" প্রকাশ পায়।
তারাশঙ্কর ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে বাগবাজারে একটি বাড়ি ভাড়া করে নিজের পরিবারকে কলকাতায় নিয়ে আসেন ও ১৯৪১-এ তিনি [[বরাহনগর|বরাহনগরে]] চলে যান। তারাশঙ্কর ১৯৪২-এর বীরভূম জেলা সাহিত্য সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন এবং ফ্যাসিবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংগঠনের সভাপতি হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== রাজনৈতিক জীবন ==
তারাশঙ্কর কংগ্রেসের কর্মী হয়ে সমাজসেবামূলক কাজ করেন এবং এর জন্য তিনি কিছুদিন জেল খাটেন। একবার তিনি ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্টও হয়েছিলেন। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে তিনি পশ্চিমবঙ্গের বিধান পরিষদের সদস্য হন<ref
== লেখার বৈশিষ্ট্য ==
১৪২ ⟶ ১৪৩ নং লাইন:
== পুরস্কার ==
১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের কাছ থেকে “রবীন্দ্র পুরস্কার” লাভ করেন। ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে “সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার” পান। ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি [[চীন]] সরকারের আমন্ত্রণে চীন ভ্রমণে যান। এর পরের বছর তিনি অ্যাফ্রো-এশিয়ান লেখক সঙ্ঘের কমিটি গঠনের প্রস্ততিমূলক সভায় যোগদানের উদ্দেশ্যে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] গমণ করেন। এর পর তিনি তাসখন্দে অনুষ্ঠিত অ্যাফ্রো-এশিয়ান লেখক সম্মেলনে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে তারাশঙ্কর ভারত সরকারের [[পদ্মশ্রী]] ও ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে [[পদ্মভূষণ]] উপাধিতে ভূষিত হন।
* শরৎস্মৃতি পুরস্কার ([[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]])
* জগত্তারিণী স্মৃতিপদক ([[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]])
|