এয়ারপোর্টটি ₹বিমানবন্দরটি 979₹৯৭৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছিল [3] এবং এটি দুই বছর এবং দুই মাসের (মোট ১৪ মাস) রেকর্ড সময়ের মধ্যে সম্পন্ন হয়েছিল। নির্মাণ কাজটি ডিসেম্বর১৯৯৫ 1সালে 995ডিসেম্বর সালেমাসে শুরু হয় এবং ফেব্রুয়ারী১৯৯৮ 1998সালের ফেব্রুয়ারী এমাসে সম্পন্ন হয়। বিমানবন্দরটি 300৩০০ টি ইনকামিংআগমনকারী এবং বহির্মুখী যাত্রীদের ব্যবহারের জন্য উপযোগী হতে পারে বলে আশা করা যায়। [4] এই এয়ারপোর্টবিমানবন্দর নির্মাণের আগে, সিঙ্গাপুরেরআইজল নিকটতমশহরটি এয়ারপোর্টতার থেকেনিকটতম বেহারবাড়িরবিমানবন্দর ২05কিলোমিটার[[শিলচল (127বিমানবন্দর]] মাইল)থেকে এয়াজাল 130২০৫ কিলোমিটার (81১২৭ মাইল) এবং নিকটবর্তী রেলওয়ের প্রধানস্টেশন বেহারবাড়ির থেকে ১৩০- কিলোমিটার (৮১ মাইল) দূরে ছিলেন।ছিল। ভূমি অধিগ্রহণের বিষয়ে এটিতথ্যে পাওয়া গেছে যে প্রায় 65৬৫ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে, কিছু উচ্চ পদস্থ সরকারী কর্মকর্তা ও আইজালেরআইজলের রাজনৈতিক নেতাদের যেনেতারা খুব কম মূল্যে লোংপুই গ্রামে মানুষের কাছ থেকে প্লটজমি কেনা শুরু করে। তারপর তারা এখানকার বিমানবন্দরে নির্মাণের জন্য সরকারকে জমি দান করে, যার জন্য ধনীরা প্রকৃত কৃষকদের তুলনায় দাতাদেরজমি দাতা মতোহিসাবে অনেক বেশি ক্ষতিপূরণ পায়। [5] পূর্বে, এলগ্পুইলোংপুই [[এয়ার ডেকান]] দ্বারাও উড়ান সেবা প্রদান করেকর হত যা পরে কিংফিশার লালরেড হয়েনামে বিমানসংস্থার সাথে মিশে যায়, কিন্তু এপ্রিল ২013২০১৩ এসালে এয়ারলাইন্সবিমানসংস্থাটি লংপুইলেংপুই থেকে অপারেটিংউড়ান পরিষেবা বন্ধ হয়েকরে যায়।দেয়।
