মীর মশাররফ হোসেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পেতনীপিসি (আলোচনা | অবদান)
+ উক্তি
পেতনীপিসি (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র
৩৫ নং লাইন:
মীর মশাররফ হোসেনের স্কুল জীবন কেটেছে প্রথমে কুষ্টিয়ায়, পরে পদমদী এবং শেষে [[কৃষ্ণনগর]] শহরে। জগমোহন নন্দীর পাঠশালা, কুমারখালির ইংলিশ স্কুল, পদমদী নবাব স্কুল, কৃষ্ণনগর [[কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুল]] এ পড়ার কথা লেখকের আত্নজীবনীতে লেখা আছে। <ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; [[বাংলা একাডেমী]] চরিতাভিধান; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ২৮৬।</ref>
 
{{উক্তি|text=‘বঙ্গবাসী মুসলমানদের দেশভাষা বা মাতৃভাষা “বাঙ্গালা”। মাতৃভাষায় যাহার আস্থা নাই, সে মানুষ নহে। বিশেষ সাংসারিক কাজকর্ম্মে মাতৃভাষারই সম্পূর্ণ অধিকার। মাতৃভাষায় অবহেলা করিয়া অন্য দুই ভাষায় বিখ্যাত পণ্ডিত হইলেও তাহার প্রতিপত্তি নাই। পরিবার, আত্মীয়স্বজন, এমনকি প্রাণের প্রাণ যে স্ত্রী, তাহার নিকটেও আদর নাই। অসুবিধাও বিস্তর। ইস্তক ঘরকন্নার কার্য্য নাগাদে রাজসংশ্রবী যাবতীয় কার্য্যে বঙ্গবাসী মুসলমানদের বাঙ্গালা ভাষার প্রয়োজন।|sign=মীর মশাররফ হোসেন<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bonikbarta.net/bangla/news/2016-08-11/83428/%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B0%E0%A6%AB-%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8--/|শিরোনাম=মীর মশাররফ হোসেন|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|কর্ম=বণিক বার্তা|সংগ্রহের-তারিখ=2018-05-19}}</ref>|source=}}
 
== রচনাবলি ==