ভারতে নারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যছক
১৭৯ নং লাইন:
 
== নারীর অধিকার ==
জাতীয় অপরাধ নিবন্ধীকরণ বিভাগ(National Crime Records Bureau) ২০১১ সালে পণের দাবিতে অত্যচারে ৮৬১৮-টি মৃত্যুর ঘটনার কথা জানায়। বেসরকারি দাবি অনুযায়ী আনুমানিক সংখ্যাটা অন্তত তিনগুণ বেশি।
 
ভারতে পুরুষ-নারী লিঙ্গ অনুপাতে পুরুষের সংখ্য উল্লেখযোগ্যভাবে কম, যার প্রধান কারণ পরিণত বয়সে পৌঁছানোর আগেই বহু কন্যা মারা যায়। অন্যান্য বর্ণের গোষ্ঠীর তুলনায় ভারতে আদিবাসী সমাজের লিঙ্গ অনুপাতে ভারসাম্য বেশী যদিও উপজাতি সম্প্রদায়ের আয়ের মাত্রা বা সাক্ষরতার হার অনেক নিচে, স্বাস্থ্য সুবিধা অপর্যাপ্ত।  অনেক বিশেষজ্ঞের মতে ভারতে বেশি সংখ্যক পুরুষের উপস্থিতি বালিকা শিশুর মৃত্যু ও কন্যাভ্রূণ হত্যার কথা ইঙ্গিত করে। দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বিশেষ করে হরিয়ানা এবং জম্মু ও কাশ্মীরে লিঙ্গ অনুপাত উল্লেখযোগ্যভাবে আশঙ্কাজনক।
২০৯ নং লাইন:
অ্যাকশনএড ইউকে'র একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে ভারতে ৮০% নারী যৌন হয়রানির শিকার হয়েছে, তা সে অনাকাঙ্ক্ষিত মন্তব্য, অনঅভিপ্রেত শারীরিক স্পর্শ বা নির্যাতন যেভাবেই হোক না কেন। অনেক ঘটনায়ই অভিযোগ নথিবদ্ধ হয় না কারণ নির্যাতিতারা তাদের পরিবারের থেকে সমর্থন ও সহমর্মিতা না পাওয়ার আশঙ্কায় ভোগে।
 
অনৈতিক পাচার (প্রতিরোধ) আইন(Immoral Traffic (Prevention) Act) ১৯৫৬ সালে পাস হয়। তবে অল্পবয়সী ও বয়স্ক মহিলাদের পাচারের অনেক ঘটনাই প্রকাশিত হয়েছে। এই মহিলাদের হয় পতিতাবৃত্তি, গার্হস্থ্য কাজ বা শিশু শ্রমে বাধ্য করা হয়।
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী নারী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতে নারী]]