মুহাম্মদ বিন সালমান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ittihad Mustafa (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Ittihad Mustafa (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬৫ নং লাইন:
 
==ওয়াহাবিবাদ বিষয়ে স্বীকারোক্তি==
২০১৮ সালের ২২ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রে সফরে [[দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট|দ্য ওয়াশিংটন পোস্টকে]] দেওয়া '''সৌদি প্রিন্স ডিনাইস কুশনার ইজ ইন হিজ পকেট''' শীর্ষক ৭৫ মিনিটের এক সাক্ষাৎকারে [[মুহাম্মদ বিন সালমান]] বলেন, স্নায়ুযুদ্ধের সময় পশ্চিমা দেশগুলোর অনুরোধে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নকে মোকাবেলায় সৌদি আরব মুসলিম দেশগুলোতে [[ওয়াহাবী আন্দোলন|ওয়াহাবি মতবাদ]] ([[সালাফি]], [[আহলে হাদীস]]) বিস্তারে অর্থায়ন করে।এর লক্ষ্য ছিল, মুসলিম বিশ্বে প্রভাব বিস্তারের লড়াইয়ে পশ্চিমাদের জয়লাভ করা।
<ref> {{ওয়েব উদ্ধৃতি|url= https://www.prothomalo.com/international/article/1459766/|title= ওয়াহাবিবাদ নিয়ে যা বললেন সালমান|publisher= প্রথম আলো|accessdate=২৮ এপ্রিল ২০১৮}} </ref><ref> {{ওয়েব উদ্ধৃতি|url= https://www.kalerkantho.com/home/printnews/619278/2018-03-30|title= পশ্চিমাদের কথায় ওয়াহাবিবাদ প্রচার করে সৌদি |publisher= কালের কণ্ঠ|accessdate= ২৮ এপ্রিল ২০১৮}} </ref><ref> {{ওয়েব উদ্ধৃতি|url= https://bangla.bdnews24.com/world/article1477017.bdnews|title= রুশ প্রভাব ঠেকাতে পশ্চিমাদের কথায় ওয়াহাবিবাদের প্রচার: সৌদি প্রিন্স |publisher= bdnews24.com|accessdate= ২৮ এপ্রিল ২০১৮}} </ref><ref> {{ওয়েব উদ্ধৃতি|url= https://www.samakal.com/todays-print-edition/tp-world/article/18036055/|title= পশ্চিমাদের কথাতেই ওয়াহাবিবাদ প্রচার করেছে সৌদি :প্রিন্স |publisher= সমকাল|accessdate= ২৮ এপ্রিল ২০১৮}} </ref>
প্রসঙ্গত, পশ্চিমাদের ([[ইহুদি]] ও [[খ্রিষ্টান]]) ইসলামের জাতশত্রু হিসেবে মনে করা হয়।
|
 
==বিতর্ক==