নাসিরনগর উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪০ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
নাসিরনগরের নামকরণঃ নাসিরনগর নামের উৎপত্তি সম্পর্কে লোকমুখে বহুধরণের কথন প্রচলিত রয়েছে। কেউ কেউ বলেন, হযরত শাহজালাল(রহ.) সাথে একজন যোদ্ধা ছিলেন, যার নাম নাসির উদ্দিন। কথিত আছে তিনিই নাসিরনগরে ইসলাম ধর্মের বাতিকে শক্তিশালী ভাবে প্রজ্জ্বলন করতে সক্ষম হন। এই নাসিরউদ্দিনের নামানুসারে নাসিরনগরের নামকরণ হয় নাসিরনগর। উল্লেখ্য নাসিরনগর পুরোটাই একসময় হিন্দু অধ্যুষিত অঞ্চল ছিল।[১[
 
জেলা সদরের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম হলো সড়ক পথ। আভ্যন্তরীন যোগাযোগ খুবই পশ্চাদগামী। আভ্যন্তরীন যোগাযোগের মাধ্যম হলো সড়ক পথ ও নৌপথ। এ উপজেলার অনেক জায়গাতে আজও পায়ে হেটে যাতায়াত করতে হয়। এ উপজেলার প্রায় ৭১% লোক কৃষিজীবি। উপজেলার প্রধান প্রধান ফসলের মধ্যে ধান, গম, পাট, সরিষা, আলু ও ডাল। এ উপজেলার লোকজন নদী, পুকুর ও নলকূপ এর পানি গৃহস্থালীর কাজে ব্যবহার করেন।এ উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক ছেলেমেয়ে শিক্ষার আলো হতে বঞ্চিত। হাওড় বেষ্টিত উপজেলা হওয়ায় সারা বছর কাজ করার সুযোগ থাকে না। কেবল রবি/ইরি মৌসুমে কাজের সুযোগ থাকে। তাছাড়া এ উপজেলার বেশীর ভাগ জমি এক ফসলী। এ উপজেলার বেশীর ভাগ মানুষের অর্থনীতির সার্বিক অবস্থা ভাল নয়। এ উপজেলার অনেক লোক দারিদ্রসীমার নিচে বাস করেন। তবে এ উপজেলার মানুষ খুবই পরিশ্রমী ও কর্মঠ হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে।