বাক্স-রহস্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎আরো দেখুন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জ...
Ranadip Bhattacharyya (আলোচনা | অবদান)
→‎কাহিনী সংক্ষেপ: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
২৪ নং লাইন:
 
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
ধনী ব্যবসায়ী দিননাথদীননাথ লাহিড়ী রাজধানী এক্সপ্রেসে চলাকালীন তার তল্পিতল্পাসহ বাক্সটি হারিয়ে ফেলেন। মূলত বাক্সটি সিমলাবাসী এক ব্যবসায়ী মিঃ ধমিজার সাথে সেটা বদল হয়ে যায়। তিনি ব্যক্তিগত তদন্তকারী প্রদোষ চন্দ্র মিত্র ওরফে ফেলুদাকে নিয়োগ করেন তার হারিয়ে যাওয়া বাক্স উদ্ধারে করতে। তদন্ত করতে গিয়ে ফেলুদা, তোপসে ও জটায়ু খুঁজে পান বাক্সে ছিল বিখ্যাত ভূ-পর্যটক শম্ভুচরণ বোস লিখিত তিব্বত সম্পর্কে অপ্রকাশিত ভ্রমণকাহিনী ''অ্যা বেংগলি ইন লামাল্যান্ড''-এর পাণ্ডুলিপি। সিধু জ্যাঠার কাছ থেকে ফেলুদা জানতে পারে এই পান্ডুলিপি সাহিত্যের এক অমুল্য সম্পদ। সেদিন ট্রেনে যারা ছিল তাদের সকলের কাছে খোঁজ নিয়ে ফেলুদা নিশ্চিত হয় বাক্স বদল হয়েছে সিমলা নিবাসী ধমীজার সাথে। তারা তিনজন [[সিমলা]] রওনা দেন। মাঝপথে [[দিল্লী]]<nowiki/>তে হোটেলে ফেলুদার ওপর হামলা হয় ও বাক্স ছিনতাই হয়ে যায়। ফেলুদা বুঝতে পারে এতে আরও এমন কিছু যার জন্যে অপরাধীরা এই বাক্স পেতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। লালমোহন বাবু ওরফে জটায়ু আবিষ্কার করেন বাক্সে রাখা সুপুরির কৌটে লুকিয়ে রাখা আছে একটি মহামূল্যবান হীরে। বাক্স আসল মালিকের কাছে দিয়ে দীননাথ বাবুর বাক্সটি নিয়ে ফেরার পথে অজ্ঞাত আততায়ী তাদের পথ আটকায়। বরফে ঢাকা রাস্তায় ছোটখাটো লড়াইয়ের পর ধরা পড়ে আসল অপরাধী।
 
== চলচ্চিত্রে রূপায়ণ ==