চীনা কালী মন্দির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
→‎ইতিহাস: ইতিহাস যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৫ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
ষাট বছর আগে একজন চীনা ভদ্রলোক এই মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ধর্মে ছিলেন চৈনিক বৌদ্ধ। বর্তমানে তার তৃতীয় পুরুষ এই মন্দিরের দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন।<ref name=":1" /> তিনি হিন্দু ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন। তবে পূজার দায়িত্বে একজন হিন্দু পুরোহিত আছেন।<ref name=":0" />
 
মন্দিরের ইতিহাস প্রায় ষাট বছরের। সিঁদুর মাখানো দুটো কালো পাথর গাছের নিচে পূজা হতো। স্থানীয় বাসিন্দারা সেই পাথর পুজো করতেন। পরবর্তীতে চৈনিকরাও সেটি অনুসরণ করা শুরু করেন। মন্দিরের বর্তমান প্রধান আইসন।
 
একটা ১০ বছরের ছেলে ভয়ংকর অসুখে পরে। ছেলেটি চৈনিক ছিল। তাকে ডাক্তার দেখানো হলেও সুস্থ হয়ে ওঠেনি। এমনকি ডাক্তাররাও বলে তার সুস্থ হয়ে ওঠা মুশকিল। তার বাবা মা আশা হারিয়ে ছেলে টিকে গাছের নীচে শুইয়ে দেয়। এবং ঐ পাথরের কাছে প্রার্থনা করতে থাকে। কয়েকদিন পর আশ্চর্য জনক ভাবে ছেলেটি সুস্থ হয়ে ওঠে। এবং তার পর থেকেই ওই স্থান চীনাদের কাছে জাগ্রত হয়ে ওঠে।এবং কালী মন্দিরের প্রতিষ্ঠা হয়। যদিও বেশিরভাগ চৈনিক বাসিন্দাই বৌদ্ধ বা খ্রিষ্ঠান। তবুও তারা কালী ঠাকুরকে খুব মান্যতা দেয়।সেই থেকেই এই কালী মন্দির তাদের সংস্কৃতির অন্তর্গত হয়ে পড়ে।
 
==পুজোর ভোগ==