আলীর গুপ্তহত্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

হযরত মুহাম্মদ (দঃসঃ), ইসলাম ধর্মের শেষ নবী ও রসুল, এর ওফাতের পর মুসলিম সাম্রাজ্য মুহাম্মদের উত্তারাধিকারী নির্বাচনে নিজেদের মধ্যে পৃথক হয়ে পড়ে। হযরত আলীর হত্যাকান্ডের পিছনে এটি অন্যতম নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছিল। বানি সাইদার মজলিশ আবু বকরকে খলিফা হিসেবে নির্বাচিত করেন।<ref name="Madelung"/>{{rp|৩০–৩২}} খেলাফত নিয়ে বিভিন্নমত রয়েছে। কেউ মনে করেন হযরত মুহাম্মদ (দঃসঃ) খেলাফতের জন্য কোন ব্যক্তিকে মনোনীত করে যাননি।আরেকটি মতানুসারে গদীরখুমের ভাষণে হযরত মুহাম্মদ (দঃসঃ) হযরত আলীকে তার উত্তারাধিকারী (আধ্যাত্বিক প্রতিনিধি) হিসেবে মনোনীত করেন।<ref name="Dakake">{{বই উদ্ধৃতি|last1=Dakake|first1=Maria Massi|title=The charismatic community : Shiʻite identity in early Islam|date=2008|publisher=State University of New York Press|location=Albany|isbn=978-0-7914-7034-3|url=http://www.sunypress.edu/p-4408-the-charismatic-community.aspx|accessdate=4 June 2016}}</ref>{{rp|৪৩-৪৮}}<ref name="Robinson">{{বই উদ্ধৃতি|last=Robinson|first = Chase F.|url=http://www.cambridge.org/us/academic/subjects/history/regional-and-world-history-general-interest/new-cambridge-history-islam|title=The New Cambridge History of Islam|publisher = Cambridge University Press | year = 2011}}</ref>{{rp|১৯৩-১৯৪}} পরেরটি অনেক বেশী গ্রহণযোগ্য হয়েছে। কারণ হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এরশাদ করেন,

আবু বকরের মৃত্যুর পর উমর খলিফা হিসেবে নির্বাচিত হন। ৬৪ বছর বয়সে উমর এক আততায়ির হাতে মুত্যুবরণ করেন। উমরের মুত্যুর পর আলী, হযরত মুহাম্মদ (দঃসঃ) এর চাচাত ভাই এবং জামাতা, এবং উসমান খেলাফতে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। উসমান একটি নির্বাচক পরিষদের ভোটে খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হন। ৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে উসমানের হত্যাকান্ডের পর হযরত আলী খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হন।<ref name="Robinson"/>{{rp|২০৩-২০৪}}