সেরা চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়বস্তু
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
বিষয়বস্তু
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৭ নং লাইন:
 
একটানা মনোনয়নঃ ১৩ বার - শাবনূর (১৯৯৯-২০১১)। ৭ বার - অপু বিশ্বাস (২০০৭-২০১২)
 
একাধিক মনোনয়ন পেয়েও পুরস্কার পাননিঃ অপু বিশ্বাস - তিনি ৯ বার মনোনয়ন পেয়েছিলেন
 
পুরস্কার অর্জনঃ
৩২ ⟶ ৩৪ নং লাইন:
২ বার - পূর্ণিমা, মৌসুমি, জয়া আহসান
১ বার - মাহিয়া মাহি, জাকিয়া বারি মম, মাসুমা রহমান নাবিলা, নুসরাত ইমরোজ তিশা
 
একাধিক মনোনয়ন পেয়েও পুরস্কার পাননিঃ অপু বিশ্বাস - তিনি ৯ বার মনোনয়ন পেয়েছিলেন
 
একটানা পুরস্কার অর্জনঃ শাবনূর- ৫ বার (১৯৯৯-২০০৩),
৩৯ নং লাইন:
শাবনূর - ৩ বার ( ২০০৮-২০১০),
মৌসুমি- ২ বার (২০১১-১২),
জয়া আহসান - ২ বার (২০১৩-১৪),
 
প্রথম চলচ্চিত্রেই মনোনয়নঃ জাকিয়া বারি মম এবং মাসুমা রহমান নাবিলা। মম ২০০৬ সালে দারুচিনি দ্বীপ ছায়াছবির জন্য এবং নাবিলা ২০১৬ সালে আয়নাবাজি ছায়াছবির জন্য এই মনোনয়ন পান
 
প্রথম চলচ্চিত্রেই পুরস্কার অর্জনঃ মাসুমা রহমান নাবিলা (আয়নাবাজি)
 
অভিনেত্রী, যারা পাঠক জরিপ ও সমালোচক দুই বিভাগেই শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরষ্কার জিতেছেনঃ পূর্ণিমা, মৌসুমি, জয়া আহসান, জাকিয়া বারি মম, নুসরাত ইমরোজ তিশা।
 
এখানে জাকিয়া বারি মম একমাত্র অভিনেত্রী যে একই বছর শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পাঠক জরিপ ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী সমালোচক জরিপ ২ টি পুরষ্কার জিতেছেন। তিনি ২০১৫ সালে "ছুঁয়ে দিলে মন" চলচ্চিত্রের জন্য এই পুরষ্কার ২ টি পান।
 
সবচেয়ে কম বয়সী বিজয়ীঃ শাবনূর- ১৯ বছর বয়সে বিজয়ী