বাংলাদেশ–ভারত সীমান্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
"Bangladesh–India border" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে
"Bangladesh–India border" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে
১১ নং লাইন:
== বিচার্য বিষয়সমূহ ==
[[চিত্র:BGB_Commander_checking_the_dead_Bangladeshi_soldiers_at_the_Border.jpg|বাম|থাম্ব|বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) কম্যান্ডার সীমানায় মৃত সৈনিকদের পরীক্ষা করছেন]]
গোসম্পদ, খাবার জিনিস, ওষুধ এবং মাদকদ্রব্য ভারত থেকে বাংলাদেশে চোরা কারবারের গুপ্তপথ হিসেবে সীমানাকে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও, বেআইনি অনুপ্রবেশকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে সীমানা অতিক্রম করে। কারণ একটা বিরাট সংখ্যক বেআইনি অনুপ্রবেশকারী সীমানা অতিক্রম করে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢোকে, ভারতীয় সীমা প্রহরা চৌকিগুলো একটা বিতর্কিত দেখামাত্র-গুলিচালনা নীতি কার্যকর করেছে।[<nowiki/>[[4]]][<nowiki/>[[5]]][<nowiki/>[[6]]] ভারতীয় সেনা এবং বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে হিংসার খবরের জন্যে এই নীতি নেওয়া হয়েছে।[<nowiki/>[[7]]] [[২০০১]] খ্রিস্টাব্দে খুব লক্ষণীয়ভাবে ভারতীয় [[সীমা সুরক্ষা বল]] এবং [[বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ|বর্ডার গার্ডস বাংলাদেশ]] ছোটো লড়াইয়ে সামিল হয়ছিল, এই সীমানা যার সাক্ষ্য বহন করে।  
 
২০০৯ খ্রিস্টাব্দের জুলাইতে [[চ্যানেল ৪ নিউজ]] সংবাদ দেয় যে, বিএসএফ ভারত-বাংলাদেশি বেড়া চৌকির পাশাপাশি কয়েকশো [[বাংলাদেশি]] মানুষকে হত্যা করে। বিএসএফ দাবি করে যে, বেড়া চৌকির মূল উদ্দশ্য হল বেআইনি অনুপ্রবেশ ঠেকানো এবং [[সীমা-পার সন্ত্রাসবাদ]] প্রতিরোধ।[<nowiki/>[[8]]] ২০১০ খ্রিস্টাব্দে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লু) ৮১ পাতার প্রতিবেদন দাখিল করে যাতে বলা হয়েছে, বিএসএফের অসংখ্য অপব্যবহার সামনে এসেছে। প্রতিবেদনটা নেওয়া হয়েছে বিএসএফের পীড়নের শিকার, সাক্ষী, বিএসএফ সদস্য এবং তার [[বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ|বাংলাদেশি প্রতিরূপ]] থেকে। প্রতিবেদন বলছে যে, একুশ শতকের প্রথম দশকের মধ্যে ১০০০ বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছে। এইচআরডব্লু বলছে বিএসএফ শুধু বেআইনি অনুপ্রবেশকারী অথবা চোরাকারবারীদেরই হত্যা করেনি, এমনকি নিরীহ ব্যক্তি যাদের কাছাকাছি দেখা গিয়েছে, কখনোবা এমনকি যারা সীমানার কাছে জমিতে কাজ করছে (কৃষিজমি) তাদেরো।[<nowiki/>[[9]]]
[[চিত্র:The_Last_House_of_Bangladesh,_Sylhet_(01).jpg|থাম্ব|250x250পিক্সেল|[[বাংলাদেশ লাস্ট হাউজ]], তামাবিল, [[সিলেট]], জয়িন্তা পাহাড় রিসর্ট, বাংলাদেশ-ভারত সীমানা]]
বাংলাদেশ সরকার বিএসএফের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যে, তারা জোর করে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে ঢুকে ভারত-বাংলাদেশ সীমানার পাশাপাশি এলোপাথাড়ি গুলি চালায়। এটা বাংলাদেশ থেকে ব্যাপকভাবে বেআইনি অনুপ্রবেশের প্রতিশোধ এবং যার ফলে ভারত-বাংলাদেশের মাঝে কাঁটাতারের বেড়ার সূত্রপাত।[<nowiki/>[[10]]] ২০০৮ খ্রিস্টাব্দের অগস্টে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছে যে, তারা ৫৯ জন বেআইনি ব্যক্তিকে হত্যা করেছে (৩৪ বাংলাদেশি, ২১ ভারতীয় এবং বাকি অজ্ঞাত) যারা আগের ছ-মাসের মধ্যে সীমানা পার করার চেষ্টা করেছিল।[<nowiki/>[[11]]] বাংলাদেশি সংবাদ মাধ্যম অভিযোগ করেছে যে বিএসএফ বাংলাদেশের [[ঠাকুরগাঁও জেলা]]<nowiki/>র [[হরিপুর উপজেলা]] থেকে ২০১০ খ্রিস্টাব্দে ৮ এবং ১৫ বছর বয়সী ৫ জন বাংলাদেশি শিশুকে অপহরণ করেছে। শিশুরা সীমানার কাছে মাছ ধরতে এসেছিল।[<nowiki/>[[12]]] ২০১০-এ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ অভিযোগ করেছে সীমা সুরক্ষা বল এলোপাথাড়ি হত্যা করেছে। ২০১১ খ্রিস্টাব্দের ৭ জানুয়ারি বিএসএফ বাহিনী হত্যা করে লাশটা বেড়ার ওপর ঝুলিয়ে রেখেছিল - যেটা ছিল ফেলানি (১৫ বছর বয়সী এক বাংলাদেশি বালিকা)।[<nowiki/>[[13]]]    
<nowiki>[ট্যাগ: কাজ চলছে / ২০১৮ ব্যাঘ্র প্রকল্প # Sumasa ~~~~ ]</nowiki>
 
ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে চোরাচালান এবং অবৈধ অনুপ্রবেশ, গোরু পাচার, মাদক এবং বেআইনি অস্ত্র চালান ইত্যাদি নিয়ে ইতিমধ্যে অনেক সম্মেলন সংঘটিত হয়েছে, বিজিবি থেকে কর্নেল মুহম্মদ শাহিদ সারওয়ার সীমা সুরক্ষা বলকে দুর্বৃত্তদের এক তালিকা দিয়েছেন, যা ভারতে জায়গা নিয়েছে, এবং বিএসএফ-ও একই ধরনের তালিকা বিজিবিকে হস্তান্তর করেছে। 
 
== পরিবেষ্টিত অঞ্চল, বিপরীত অধিকৃত এবং অনির্দেশিত সীমানাগুলো ==
[[চিত্র:India_Bangladesh_Border.jpg|বাম|থাম্ব|300x300পিক্সেল|ভারত-বাংলাদেশ সীমানা]]
পরিবেষ্টিত অঞ্চল অথবা ছিটমহলসমূহ হল ভারত ও বাংলাদেশের মাঝে ভারত 
অন্তর্ভুক্ত পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সীমানায় অবস্থিত দু-দেশের মধ্যে একটা দীর্ঘ বিচার্য বিষয়।
 
<nowiki>[ট্যাগ: কাজ চলছে / ২০১৮ ব্যাঘ্র প্রকল্প ২০১৮ # Sumasa ~~~~ ] </nowiki>
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সীমান্ত]]