হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
{{Infobox person
| name = হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
| image = Hem Chandra Banerji.jpg
১৮ নং লাইন:
 
==জন্ম ও শৈশব==
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক নিবাস ছিল [[হুগলী|হুগলীর]] উত্তরপাড়া গ্রামে। [[রাজবলহাট|রাজবলহাটে]]<nowiki/>র নিকট গুলাটিয়া গ্রামে কুলীন ঘরে জন্ম হয় তার।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://archives.anandabazar.com/travel/2013/april/apnar-chithi.html|title=আবক্ষ মূর্তি ঘিরে এখন আগাছার ভিড়|last=|first=|date=১৫ এপ্রিল, ২০১৩|website=|publisher=|access-date=১৩ জানুয়ারী, ২০১৮}}</ref> চার ভাই দুই বোনের মধ্যে সর্বজ্যৈষ্ঠ। পিতা কৈলাসচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন অতিশয় দরিদ্র। কৌলীন্যের বলে কৈলাসচন্দ্র গুলিটা, রাজবল্লভহাট গ্রাম নিবাসী [[কলকাতা]] আদালতের মোক্তার রাজচন্দ্র চক্রবর্তীর একমাত্র সন্তান আনন্দময়ীকে বিবাহ করে শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন। কৈলাসচন্দ্র বিশেষ কোনও কাজকর্ম করতেন না বিধায় শ্বশুরের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল ছিলেন। হেমচন্দ্র কলকাতার খিদিরপুর বাঙ্গালা স্কুলে পাঠকালে রাজচন্দ্র চক্রবর্তী মৃত্যুমুখে পতিত হলে আর্থিক সংকটে পড়ে তার লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায়। অতঃপর কলকাতা সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ প্রসন্নকুমার সর্বাধিকারী মহাশয় হেমচন্দ্রকে [[১৮৫৩]] সালে কলকাতার [[হিন্দু কলেজ|হিন্দু কলেজে]] সিনিয়র স্কুল বিভাগের দ্বিতীয় শ্রেণিতে ভর্তি করিয়ে দেন। জুনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে মাসিক দশ টাকা বৃত্তি লাভ করেন [[১৮৫৫]] সালে। একই বছর কলকাতার ভবানীপুর নিবাসী কালীনাথ মুখোপাধ্যায়ের কন্যা কামিনী দেবীর সংগে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। ১৮৫৭ সালে সিনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায় চতুর্থ স্থান অধিকার করে দুই বছরের জন্য মাসিক পচিশ টাকা বৃত্তি লাভ করেন। চতুর্থ বার্ষিক শ্রেণিতে পাঠকালে বৃত্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে লেখাপড়া ত্যাগ করেন।<ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; ''[[বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান]]''; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ৪৪২-৪৪৩।</ref>
 
==কর্মজীবন==
২৪ নং লাইন:
 
==কবিতা চর্চা==
হেমচন্দ্রের প্রধান পরিচয় তিনি একজন দেশপ্রেমিক যশস্বী কবি। তাঁর সর্বাধিক প্রসিদ্ধ রচনা ''বৃত্রসংহার'' কাব্য (১৮৭৫-৭৭ দুই খণ্ড) এই কাব্যগ্রন্থে তিনি পৌরাণিক কাহিনীর সাহায্যে অন্যায়ের বিরুদ্ধে আহ্বান জানিয়েছিলেন। জুলাই ১৮৭২-এ ''এডুকেশন গেজেট'' পত্রিকায় তাঁর 'ভারত সঙ্গীত' কবিতাটি প্রকাশিত হলে তিনি সরকারের রোষানলে পড়েন এবং সম্পাদক [[ভূদেব মুখোপাধ্যায়|ভূদেব মুখোপাধ্যায়কেও]] সরকারের কাছে জবাবদিহি করতে হয়।<ref>https://shikkhasova.wordpress.com/2016/01/07/বাংলার-মহাকবি-হেমচন্দ্র/ </ref> এই কবিতায় স্পষ্ট ও প্রত্যক্ষভাবে ভারতবাসীকে অধীনতার পাশ থেকে মুক্ত হবার আহ্বান জানানো হয়। প্রকৃতপক্ষে তিনিই প্রথম জাতীয় কবি যিনি সমগ্র স্বাধীন ভারতের এক সংহতিপূর্ণ চিত্র দেখেছিলেন।<ref name="সংসদ"/>
হেমচন্দ্রের প্রথম কাব্য ''চিন্তাতরঙ্গিনী'' (১৮৬১)। ''বৃত্রসংহার'' মহাকাব্য এবং কবির শ্রেষ্ঠ রচনা। এছাড়াও আছে-
{{div col|2}}