সৈয়দ আবুল মকসুদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ দৈনিক প্রথম আলোর ইউআরএল সংশোধন |
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন |
||
৩৪ নং লাইন:
}}
'''সৈয়দ আবুল মকসুদ''' ([[জন্ম]]: [[২৩ অক্টোবর]], [[১৯৪৬]]) হলেন একজন [[বাংলাদেশী]] [[সাংবাদিক]], কলামিস্ট, গবেষক, প্রাবন্ধিক ও [[লেখক]]। তিনি তার গবেষণাধর্মী প্রবন্ধের জন্য সুপরিচিত।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=Bangla Academy Dictionary of Writers|year=২০০০|publisher=[[বাংলা একাডেমি]]|location=[[ঢাকা]], [[বাংলাদেশ]]|isbn=984-07-4052-0|page=১৮৩|editor=[[সেলিনা হোসেন]], নুরুল ইসলাম ও মোবারক হোসেন}}</ref> তিনি নিয়মিত [[দৈনিক প্রথম আলো]]য় কলাম লিখে থাকেন। তার প্রবন্ধসমূহ দেশের রাজনীতি, সমাজ, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেয়। তিনি বিখ্যাত সাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদদের জীবনী ও কর্ম নিয়ে গবেষণামূলক প্রবন্ধ লিখেছেন। পাশাপাশি কাব্যচর্চাও করেছেন। তার রচিত বইয়ের সংখ্যা চল্লিশের উপর। ''জার্নাল অব জার্মানী'' তার লেখা ভ্রমণকাহিনী। বাংলা সাহিত্যে সামগ্রিক অবদানের জন্য তিনি ১৯৯৫ সালে [[বাংলা একাডেমি পুরস্কার]] লাভ করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.online-dhaka.com/29_1352_11437_0-information-of-columnist-syed-abul-moksud-dhaka.html |title=সৈয়দ আবুল মকসুদ |work=অনলাইন ঢাকা গাইড |accessdate=৩১ অক্টোবর
== প্রাথমিক জীবন ==
৪৩ নং লাইন:
== কর্মজীবন ==
তার কর্মজীবন শুরু হয় ১৯৬৪ সালে এম আনিসুজ্জামান সম্পাদিত সাপ্তাহিক [[নবযুগ]] পত্রিকায় সাংবাদিকতার মাধ্যমে। এটি ছিল পাকিস্তান সোস্যালিস্ট পার্টির মুখপত্র। পরে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি সমর্থিত সাপ্তাহিক 'জনতা'য় কাজ করেন কিছুদিন। পরে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ বার্তা সংস্থায় যোগ দেন। ২০০৮ সালের ২ মার্চ বার্তা সংস্থার সম্পাদকীয় বিভাগের চাকরি ছেড়ে দেন।<ref name="আত্মজৈবনিক সাক্ষাৎকার"/> বর্তমানে তিনি [[দৈনিক প্রথম আলো]]র একজন নিয়মিত কলামিস্ট। এই দৈনিকে 'সহজিয়া কড়চা' এবং 'বাঘা তেঁতুল' শিরোনামে তিনি সমাজ, রাজনীতি, সাহিত্য-সংস্কৃতি নিয়ে কলাম লেখেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://bani.com.bd/author/468/ |title=সৈয়দ আবুল মকসুদ |work=বাণী চিরন্তণী |accessdate=৩১ অক্টোবর
== সাহিত্যিক জীবন ==
সৈয়দ আবুল মকসুদের সাহিত্যচর্চা শুরু হয় ষাটের দশকে কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ দিয়ে। তখন তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় লিখতেন। ১৯৮১ সালে তার কবিতার বই ''বিকেলবেলা'' প্রকাশিত হয়। ১৯৮৭ সালে তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ''দারা শিকোহ ও অন্যান্য কবিতা'' প্রকাশিত হয়। মানবাধিকার, পরিবেশ, সমাজ ও প্রেম নিয়ে তিনি কবিতা লিখেছেন। তিনি বাংলা সাহিত্যের ক্ল্যাসিকধর্মী গবেষকদের মধ্যে অন্যতম। তিনি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]], [[বুদ্ধদেব বসু]], [[সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ]], [[মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী]], মাওলানা [[আব্দুল হামিদ খান ভাসানী]] প্রমুখ প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদদের জীবনী ও কর্ম নিয়ে গবেষণা করেছেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.chintasutra.com/2016/10/%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%AD-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A7%88%E0%A7%9F%E0%A6%A6-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%B8/ |title=শুভ জন্মদিন সৈয়দ আবুল মকসুদ |work=চিন্তাসূত্র |author=এমরান কবির |date=অক্টোবর ২৩, ২০১৬ |accessdate=৩১ অক্টোবর
== পারিবারিক জীবন ==
|