ধামইরহাট উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ {{বাংলাপিডিয়া}} যোগ |
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন |
||
২২ নং লাইন:
|মোট_আয়তন = ৩০০.৮
|আয়তন_টীকা =
|জনসংখ্যার_পাদটীকা = <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://dhamoirhat.naogaon.gov.bd/node/411310| title= এক নজরে ধামুরহাট |author= বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন |date= জুন, ২০১৪ |website= |publisher= গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |accessdate= ৯ জুলাই
|মোট_জনসংখ্যা = 184778
|এই_অনুযায়ী_জনসংখ্যা = ২০১১
১০৫ নং লাইন:
কথিত আছে অক্ষয় কুমার চৌধুরানী (জন্ম- মৃত্যু অজানা) আদেশ করেন আমি যত দূর হেঁটে যাব তত দূর পর্যন্ত দীঘি খনন করতে হবে। এভাবে এক কিলো হাঁটলে তাঁর কর্মচারীগন তাঁর পায়ে আলতা ছুঁড়েদেন ও বলেন রানী মা আপনার পায়ে রক্ত এবং তিনি দাঁড়িয়ে পড়েন। একারণে এই দীঘির নাম আলতাদিঘি। নওগাঁ, ধামুইর হাট বাজার থেকে উত্তরে এ দীঘির অবস্থান। উত্তর বঙ্গের সবচেয়ে বড় বনভূমি সাল বনের মাঝখানে এর অবস্থান। উই পোকার ডিবি, এ বনে প্রচুর দেখা যায় এর পাশ দিয়ে ভারতের বর্ডার চলে গেছে।
বাংলাদেশ-ভারতের প্রায় সীমান্তঘেষা, নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলা থেকে ৫ কিঃমিঃ উত্তরে আবিলাম মাদ্রাসা রোড ধরে ১০-১২ কিলো দূরে একটি ঐতিহাসিক দিঘীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে সুবিশাল বনভূমি। শালবন এবং বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদে পরিপূর্ণ ২৬৪ হেক্টর জমির এই বনভূমির ঠিক মাঝখানেই রয়েছে প্রায় ৪৩ একর আয়তনের একটি বিশাল দিঘী, যা ‘আলতাদিঘী’ নামে পরিচিত। এটি দৈর্ঘ্যে ১.২ কিঃমিঃ এবং চওড়া ০.২ কিঃমি। পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ২০১১ সালে একে ‘আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যান’ হিসাবে ঘোষণা করেছে। সম্প্রতি এই উদ্যানটির উন্নয়নে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার অধিক অর্থাত্ তিন কোটি একান্ন লক্ষ ছিয়াত্তর হাজার টাকার (৩৫১৭৬০০০) একটি প্রকল্প সরকারকর্তৃক গ্রহণ করা হয়েছে। যা পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে দেশের পর্যটন শিল্পে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে এলাকাবাসীর ধারণা। যথাযথ সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা হলে উদ্যানটি জীববৈচিত্র্য ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা। এলাকাবাসী দ্রুত এর অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে এটিকে একটি পূর্ণাঙ্গ জাতীয় উদ্যানে পরিণত করার দাবি জানিয়েছেন। এতে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে যে নতুন এক দিগন্ত উন্মোচিত হবে সেকথা বলার উপেক্ষা রাখে না।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | url=http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDVfMDhfMTNfMV8yXzFfMzg5NjE= | title=আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান, পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা | publisher=http://archive.ittefaq.com.bd | accessdate=২৬ ফেব্রুয়ারি
==জগদ্দল বিহার==
|