ব্যবহারকারী:আফতাবুজ্জামান/খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৩১ নং লাইন:
 
==পটভূমি==
[[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] পর সর্বপ্রথম ১৯৭২ সালে সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে কোটা ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। সে সময় মেধাতালিকা ২০ শতাংশ বরাদ্দ রেখে, ৪০ শতাংশ জেলাভিত্তিক, ৩০ শতাংশ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী [[মুক্তিযোদ্ধা|মুক্তিযোদ্ধাদের]] পরিবারের সদস্যদের জন্য এবং ১০ শতাংশ যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্থ নারীদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়।<ref name="auto">{{cite web/sandbox|url=http://samakal.com/bangladesh/article/1803566/আপাতত-কোটা-সংস্কার-নয়|title='আপাতত' কোটা সংস্কার নয়|work=[[দৈনিক সমকাল]]|date=32 may 2018}}</ref> পরবর্তী সময়ে বেশ কয়েকবার এই কোটা ব্যবস্থাটি পরিবর্তন করা হয়।<ref>{{cite web/sandbox|url=http://www.dw.com/bn/সরকারি-চাকরিতে-কোটা-সংস্কার-সময়ের-দাবি/a-42733107|title=সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার সময়ের দাবি|work=ডয়েচে ভেলে}}</ref>
 
প্রথম আলোতে প্রকাশিত তথ্যমতে, নিবন্ধিত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দুই-আড়াই লাখ,<ref name="আলো">{{cite web/sandbox|last1=নজরুল|first1=আসিফ|authorlink1=আসিফ নজরুল|title=সরকারি নিয়োগঃ চাকরিতে কোটা বিরোধিতার যুক্তি|url=http://www.prothomalo.com/opinion/article/1443151/চাকরিতে-কোটা-বিরোধিতার-যুক্তি|work=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|publisher=ট্রান্সকম গ্রুপ|accessdate=৯ এপ্রিল ২০১৮|archiveurl=https://web.archive.org/web/20180409142723/http://www.prothomalo.com/opinion/article/1443151/চাকরিতে-কোটা-বিরোধিতার-যুক্তি|archivedate=৯ এপ্রিল ২০১৮|date=10 মার্চmarch ২০১৮2018|quote=১৯৮৬ সালে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের তালিকা অনুসারে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ৬৯ হাজার ৮৩৩। পরে বিভিন্ন সময়ে এই সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। বর্তমান সরকারের প্রথম দিকের একটি তালিকায় ২ লাখ ২ হাজার ৩০০ জন মুক্তিযোদ্ধার নাম প্রকাশিত হয়। তাদের মধ্যে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে এই মর্মে আপত্তি দাখিল হয় ৬২ হাজার।|type=মতামত সংবাদ}}</ref> অর্থাৎ এক হাজার মানুষের মাঝে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১.২ জন বা ১.৫ জন। যা সমগ্র জনসংখ্যার ০.১২/০.১৫ শতাংশ। ০.১২ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার জন্য কোটার পরিমাণ ৩০ শতাংশ। যা হাজারে রূপান্তর করলে দেখা যায়, এক হাজার জনতার মাঝে ১ থেকে ১.৫ (দেড়) জন মুক্তিযোদ্ধার জন্য কোটার পরিমাণ ৩০০।
 
বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশের বেশি কোটা রয়েছে যার মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০ শতাংশ, জেলাভিত্তিক কোটা ১০ শতাংশ, নারীদের জন্য ১০ শতাংশ এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্য ৫ শতাংশ।<ref>{{cite web/sandbox|url=http://bonikbarta.net/bangla/news/2018-03-23/152097/কোটা-সংস্কার-আন্দোলন-ও-কর্মসংস্থান/|title=কোটা সংস্কার আন্দোলন ও কর্মসংস্থান|work=বণিক বার্তা}}</ref><ref>{{cite web/sandbox|url=https://www.jugantor.com/capital/36460/কোটা-সংস্কারের-দাবিতে-শাহবাগ-রণক্ষেত্র|archiveurl=https://web.archive.org/web/20180411171458/https://www.jugantor.com/capital/36460/কোটা-সংস্কারের-দাবিতে-শাহবাগ-রণক্ষেত্র|archivedate=১১ এপ্রিল ২০১৮|title=কোটা সংস্কারের দাবিতে শাহবাগ রণক্ষেত্র|work=[[দৈনিক যুগান্তর]]}}</ref> তবে নিয়ম অনুসারে এসব কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে ১ শতাংশ প্রতিবন্ধীদের জন্য বরাদ্দ রয়েছে।