ভূরুঙ্গামারী উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shohanur Rahman Shohag (আলোচনা | অবদান)
Shohanur Rahman Shohag (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
১৫১ নং লাইন:
 
'''এ.কে.এম. মোস্তাফিজুর রহমান:''' ১৯৬১ সালের ৩ জানুয়ারি দেওয়ানের খামারে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি রাজনীতির সাথে জড়িত আছেন। বর্তমানে তিনি নাগেশ্বরী-ভূরুঙ্গামারী এলাকার নির্বাচিত সাংসদ। তিনি এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি সমাজসেবামূলক কাজ করে আসছেন।
 
=='''খেলাধুলা'''==
 
প্রাচীনকাল থেকেই ভূরুঙ্গামারী উপজেলার জনেগাষ্ঠী ক্রীড়ামোদী। এখানে প্রতিবছরই বিভিন্ন টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়।এখানকার জনপ্রিয় খেলার মধ্যে বর্তমানে ক্রিকেট ও ফুটবলের আধিপত্য দেখাগেলেও অন্যান্য খেলাও পিছিয়ে নেই। ভূরুঙ্গামারীতেবেশ কয়েকটি খেলার মাঠ রয়েছে।এর মধ্যে ভূরুঙ্গামারী ডিগ্রী কলেজ মাঠ ও ভূরুঙ্গামারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ দু’টি উল্লেখযোগ্য। প্রতি বছর এ দু’টি মাঠে উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় ভাবে ফুটবল ও ক্রিক্রেট লীগ অনুষ্ঠিত হয়।ব্রিটিশ আমলে গাগলার শ্যামাসুন্দরী স্টেটের নায়েব রঞ্জিত কুমার সরকার ভূরুঙ্গামারীতে ‘শ্যামা সুন্দরী সিল্ড’ নামে ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করতেন। সে সময় বৃহত্তর রংপুরের ফুটবল টিম, গৌরিপুরের মহারাজার ফুটবল টিম এবং কলকাতা, গৌহাটি, ধুবড়িসহ আরো অনেক জায়গা থেকে ফুটবল টিম ভূরুঙ্গামারীতে খেলতে আসত। ১৯৫২ সালের পর এই ফুটবল প্রতিযোগিতা বন্ধ হয়ে যায়। পাকিস্তান আমলে ভূরুঙ্গামারীতে একটি ভাল ফুটবল টিম ছিল। ভূরুঙ্গামারীর খ্যাতিমান ফুটবল খেলোয়াড়দের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন আব্দুল হামিদ, ওসমান আলী ব্যাপারী, কণক, রবি বাবু, মহাদেব রায়, জোগেন, আলম, হরিচরণ সাহা, বীরেন মন্ডল, আইনুদ্দিন ব্যাপারী, রহমত উল্লাহ, নটো সরেতুল্লাহ, কেতাব উদ্দীন মুন্সী, উপেন, বিজয় কুমার, হবিবর মাষ্টার, বসরত উল্লাহ, বছির উদ্দিন, ডাক্তার কেশরী, সুরেন, আছিমুদ্দিন, জামাল উদ্দীন, মোসলেম উদ্দিন প্রমূখ।
 
=='''মুক্তিযুদ্ধে ভুরুঙ্গামারী'''==