নরম্যান গালিচান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রারম্ভিক জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি |
টেস্ট ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি |
||
১ নং লাইন:
{{Infobox cricketer
| name = নরম্যান গালিচান
| image =
| country = নিউজিল্যান্ড
| fullname = নরম্যান গালিচান
৭২ নং লাইন:
পালমারস্টোন নর্থ হাই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন নরম্যান গালিচান।<ref>''[[New Zealand Truth]]'', 13 November 1930, p. 16.</ref> দীর্ঘদেহী স্লো লেফট-আর্ম বোলার ও নিচেরসারির ব্যাটসম্যান ছিলেন তিনি।
[[হক কাপ]] প্রতিযোগিতায় মানাওয়াতু দলের পক্ষে খেলোয়াড়ী জীবনের অধিকাংশ খেলায় অংশ নিয়েছেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়েলিংটনের পক্ষে অনিয়মিতভাবে খেলেছেন তিনি। ১৯২৯-৩০ মৌসুম থেকে ১৯৩৮-৩৯ মৌসুম পর্যন্ত প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট চলমান ছিল নরম্যান গালিচানের। কেবলমাত্র ১৯৩৬-৩৭ মৌসুমে [[Plunket Shield|প্লাঙ্কেট শীল্ডে]] পূর্ণাঙ্গ মৌসুম খেলার সুযোগ পেয়েছেন। তিন খেলায় ২৩.৫০ গড়ে ১০ উইকেট পান তিনি।<ref>[https://cricketarchive.com/Archive/Events/2/Plunket_Shield_1936-37/Bowling_by_Average.html Plunket Shield bowling 1936-37]</ref> এছাড়াও, ২৮.০০ গড়ে ৮৪ রান তুলেছেন নরম্যান গালিচান।<ref>[https://cricketarchive.com/Archive/Events/2/Plunket_Shield_1936-37/Batting_by_Average.html Plunket Shield batting 1936-37]</ref>
== টেস্ট ক্রিকেট ==
১৯৩৭ সালে ইংল্যান্ড সফরে নিউজিল্যান্ড দলের সদস্যরূপে খেলেন। ঐ সফরে ১৪জন খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ থাকলেও ১৫জন সদস্যকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। <ref>{{cite journal|title=Gallichan to join N.Z. team|journal=Press|date=24 March 1937|volume=LXXIII|issue=22049|page=p. 14|url=https://paperspast.natlib.govt.nz/newspapers/CHP19370324.2.120|accessdate=6 November 2017}}</ref>
সফরের শুরুর দিকের খেলাগুলোয় বেশ ভালো খেলেন। কিন্তু, উইজডেনের কাছে তাঁর খেলায় ধারাবাহিকতাহীনরূপে গণ্য হয়।<ref name="wis38">{{Cite book | title = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | edition = 1938 | publisher = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapter = New Zealanders in England in 1937 | pages = 192–196 }}</ref> ২৪ জুলাই, ১৯৩৭ তারিখে খেলোয়াড়ী জীবনের একমাত্র টেস্টে স্বাগতিক [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন তিনি। ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে খেলার সুযোগ হয় তাঁর। তিনি আঘাতপ্রাপ্ত আলবি রবার্টসের স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। খেলায় তিনি তিন উইকেট ও দুই ইনিংসে ৩২ রান তুলতে পেরেছিলেন। রবার্টস সুস্থ হয়ে সিরিজের তৃতীয় ও চূড়ান্ত টেস্টে খেলেন।
দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেন। ঐ খেলায় ইনিংসে ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। ৬/৪৬ ও ৩/৩৮ নিয়ে নিউজিল্যান্ড একাদশকে স্বল্প ব্যবধানের জয় পেতে প্রভূতঃ ভূমিকা পালন করেন।
== তথ্যসূত্র ==
| |||