ঘূর্ণিঝড় মোরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ দৈনিক প্রথম আলোর ইউআরএল সংশোধন |
|||
১৬ নং লাইন:
==নামকরণ ==
থাইল্যান্ডের প্রস্তাবের ভিত্তিতে এই ঘূর্ণিঝড়টির নামকরণ করা হয়েছে 'মোরা'।<ref>[http://www.jugantor.com/online/national/2017/05/29/48336/ঘূর্ণিঝড়-%5C%27মোরা%5C%27র-নাম-যেভাবে যুগান্তর :ঘূর্ণিঝড় 'মোরা'র নাম যেভাবে]</ref> 'মোরা' শব্দটি একটি থাই শব্দ। এর ইংরেজি হচ্ছে- 'স্টার অব দ্য সি'। বাংলা করলে শব্দটির অর্থ 'সাগরের নক্ষত্র' বা 'সাগরের তারা'<ref>[http://www.
==বাংলাদেশে প্রভাব==
===সরকারি ঘোষণা===
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার (২৯ মার্চ ২০১৭) মধ্যরাতে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ৩০৫ কিলোমিটার দক্ষিণে, কক্সবাজার থেকে ২৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ, দক্ষিণ-পূর্ব ও পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ, দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থান করছিল। ঘূর্ণিঝড়টি আরও ঘনীভূত ও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে মঙ্গলবার (৩০ মার্চ ২০১৭) সকালে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি বয়ে যেতে পারে।<ref>[http://www.
===প্রাক প্রস্তুতি===
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সচিবের দায়িত্বে) গোলাম মোস্তফা ২৯ মে ২০১৭ তে বলেন, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা করে সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে জেলা-উপজেলার সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলা হয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় উদ্ধার তৎপরতা চালাতে পর্যাপ্ত নৌযান প্রস্তুত রাখতে জেলা প্রশাসনকে বলা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের সংকেত অনুযায়ী সমুদ্রে অবস্থানরত সব জাহাজ ও ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা-উপজেলা প্রশাসন দুর্যোগ মোকাবিলা ও দুর্যোগ-পরবর্তী উদ্ধার অভিযান চালানোর জন্য প্রস্তুত আছে। রেড ক্রিসেন্ট, ফায়ার সার্ভিসসহ অন্য স্বেচ্ছাসেবকদেরও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।<ref>[http://www.
ঘূর্ণিঝড়ের কারণে চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমান বন্দর বিমান ওঠা-নামা বন্ধ ঘোষণা করা হয়।<ref>[http://www.bbc.com/bengali/40088789 বিবিসি বাংলা]</ref>
===ক্ষয়ক্ষতি ===
৩০ মে ২০১৭ ভোর চারটার দিকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন এলাকা অতিক্রম করতে শুরু করে। এসব এলাকায় তখন বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার।<ref>[http://www.
কক্সবাজারে আঘাত হানার সময় বাতাসে এর গতিবেগ শুরুতে কম থাকলেও পরে সেই গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ১১৪ কিলোমিটার। তবে ঘূর্ণিঝড়টি উপকূল অতিক্রম করার সময় পতেঙ্গায় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৪৬ কিলোমিটার। সেন্টমার্টিন্সে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১১৪ কিলোমিটার এবং টেকনাফে ঘন্টায় ১১৫ কিলোমিটার রেকর্ড করেছে আবহাওয়া বিভাগ।
|