বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩১ নং লাইন:
==দ্বৈত শাসন (১৯২০-৩৭)==
ব্রিটিশ ভারতের ১৯১৯ সালের মন্টাগু-চেমসফোর্ড রিফর্মস ১৯২১ সালে গঠিত হয়, যা বঙ্গীয় আইন পরিষদে ১৪০ জন সদস্য নির্বাচিত করে এবং আরও নির্বাচিত ভারতীয় সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করে। সংস্কারগুলিও দ্বৈত শাসন চালু করে, যার ফলে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও স্থানীয় সরকার হিসাবে নির্দিষ্ট দায়িত্বগুলি নির্বাচিত মন্ত্রীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তবে, অর্থ, পুলিশ ও সেচ মত গুরুত্বপূর্ণ দফতরের সঙ্গে গভর্নরের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদ পদ সংরক্ষিত ছিল। কিছু বিশিষ্ট মন্ত্রীরা যেমন- [[সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়]] (স্থানীয় স্বশাসিত ও গণস্বাস্থ্য ১৯২১-১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দ), স্যার প্রভাশ চন্দ্র মিত্র (শিক্ষা ১৯২১-১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দ, স্থানীয় স্বশাসন, জনস্বাস্থ্য, কৃষি ও গণপূর্তক ১৯২৭-১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দ), নবাব সাইয়িদ নওয়াব আলী চৌধুরী (কৃষি ও গণপূর্ত) এবং এ কে ফজলুল হক (শিক্ষা ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দ), ভুপেন্দ্রনাথ বসু এবং সভার আব্দুর রহিম গভর্নর কাউন্সিলের নির্বাহী সদস্য ছিলেন।<ref>{{cite book|title=The Working Of Dyarchy In India 1919 1928|publisher=D.B.Taraporevala Sons And Company.|url=https://archive.org/details/workingofdyarchy029425mbp}}</ref>
==প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন==
 
== তথ্যসূত্র ==