বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩০ নং লাইন:
বিহার ও উড়িষ্যা ১৯৩৬ সালে আলাদা প্রদেশ হয়ে যায়। বাংলা ১৯১২ সালে পর থেকে ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভের আগে পর্যন্ত আবিভক্ত ছিল, তবে স্বাধীনতা লাভের পরে আবার ভারত ও পাকিস্তানের শাসনব্যবস্থার মধ্যে বিভাজিত হয় বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি তথা বাংলা।
==দ্বৈত শাসন (১৯২০-৩৭)==
ব্রিটিশ ভারতের ১৯১৯ সালের মন্টাগু-চেমসফোর্ড রিফর্মস ১৯২১ সালে গঠিত হয়, যা বঙ্গীয় আইন পরিষদে ১৪০ জন সদস্য নির্বাচিত করে এবং আরও নির্বাচিত ভারতীয় সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করে। সংস্কারগুলিও দ্বৈত শাসন চালু করে, যার ফলে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও স্থানীয় সরকার হিসাবে নির্দিষ্ট দায়িত্বগুলি নির্বাচিত মন্ত্রীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তবে, অর্থ, পুলিশ ও সেচ মত গুরুত্বপূর্ণ দফতরের সঙ্গে গভর্নরের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদ পদ সংরক্ষিত ছিল। কিছু বিশিষ্ট মন্ত্রীরা যেমন- [[সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়]] (স্থানীয় স্বশাসিত ও গণস্বাস্থ্য 19২1-19 ২3), স্যার প্রভাশ চন্দ্র মিত্র (শিক্ষা 19২1-19 ২4, স্থানীয় স্বশাসন, জনস্বাস্থ্য, কৃষি ও গণপূর্তক 19২7-19২8), নবাব সাইয়িদ নওয়াব আলী চৌধুরী (কৃষি ও গণপূর্ত) এবং এ কে ফজলুল হক (শিক্ষা 19২4), ভুপেন্দ্রনাথ বসু এবং সভার আব্দুর রহিম গভর্নর কাউন্সিলের নির্বাহী সদস্য ছিলেন।<ref>{{cite book|title=The Working Of Dyarchy In India 1919 1928|publisher=D.B.Taraporevala Sons And Company.|url=https://archive.org/details/workingofdyarchy029425mbp}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==