|accessdate=২০ জানুয়ারি ২০১৪}}</ref> হচ্ছেন [[গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া]] অর্থাৎ [[উত্তর কোরিয়া|উত্তর কোরিয়ার]] [[উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতার তালিকা|সর্বোচ্চ নেতা]]। তিনি হচ্ছেন [[কিম জং ইল|কিম জং ইলের]] (১৯৪১-২০১১) চতুর্থ সন্তান ও [[কিম ইল-সাং|কিম ইল-সাং-এর]] (১৯১২-১৯২৪১৯৯৪) নাতি। তিনি বর্তমানে [[উত্তর কোরিয়ার ওয়ার্কার্স পার্টির প্রথম সম্পাদক]], [[কেন্দ্রীয় সামরিক সংস্থা (উত্তর কোরিয়া)|উত্তর কোরিয়ার কেন্দ্রীয় সামরিক সংস্থার]] সভাপতি, [[উত্তর কোরিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা সংস্থার সভাপতি]], [[কোরিয়ান পিপলস আর্মির সর্বোচ্চ অধিনায়ক]] ও [[কোরিয়ার ওয়ার্কার্স পার্টি|কোরিয়ার ওয়ার্কার্স পার্টির]] সভাপতিমণ্ডলীয় নিয়ন্ত্রণ কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার বাবা অর্থাৎ কিম জং ইলের রাজ্য অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পর তিনি [[২৮ ডিসেম্বর]] [[২০১১]] নিজেকে [[উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতার তালিকা|উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা]] হিসেবে ঘোষণা করেন।<ref>[http://web.archive.org/web/20120114235905/http://ca.news.yahoo.com/kim-son-declared-supreme-leader-nkoreas-people-party-074210556.html North Korea tells rival SKorea and other nations not to expect any change, despite new leader]. The Associated Press (via Yahoo! News). 29 December 2011. Retrieved 1 January 2012.</ref> তিনি তার বাবা কিম জং ইল ও মা কো ইয়ং হীর তৃতীয় ও সর্বকনিষ্ঠ পুত্র।<ref>[http://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/asia/northkorea/5428300/Kim-Jong-un-a-profile-of-North-Koreas-next-leader.html Kim Jong-un: a profile of North Korea's next leader]. ''[[দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ]]''. ০২ জুন ২০০৯ [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি ভাষায়]]</ref>
২০১০ সালের শেষ দিক থেকেই কিম জং উন রাষ্ট্রের পরবর্তী উত্তরাধীকারের মতো আচরণ শুরু করেন, এবং তার বাবার মৃত্যুর পর কিমকে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন “মহান উত্তরাধেকারি” হিসেবে ঘোষণা করেন। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি
