ছলিমগঞ্জ ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{close paraphrasing}} ও {{অনুলিপি প্রতিলেপন}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং) |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল
|নাম=ছলিমগঞ্জ
}}
==অবস্থান==
সলিমগঞ্জ ইউনিয়নটি তিতাস নদীর পারে অবস্থিত। সলিমগঞ্জ ইউনিয়ন একটি ঐতিহ্যবাহী ইউনিয়ন পরিষদ। নবীনগর উপজেলার একবারে শেষ শিমানায় অবস্থিত।
সলিমগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার একবারে পশ্চিম সীমানায় অবস্থিত। এ ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বলে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিখ্যাত নদী তিতাস। পশ্চিম পাশ্র্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা দক্ষিনে বাঞ্ছারামপুর ও উত্তরে নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলা অবস্থিত। সলিমগঞ্জ ইউনিয়ন একটি বানিজ্যিক কেন্দ্র। এখানে কয়েকটি জেলার মানুষ প্রতিদিন যাওয়া আসা করে।
==প্রশাসনিক অঞ্চল==
ছলিমগঞ্জ ইউনিয়নের ওয়ার্ড সংখ্যা হল ০৯ (নয়) টি। (১) বাড্ডা (২) চর বাড্ডা (৩)
==ভাষা ও সংস্কৃতি==
নবীনগর উপজেলার ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান গত দিক থেকে সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের ভাষা ও সংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। নবীনগর উপজেলায় সদরের একবারে পশ্চিম শেষ সিমান্তে অবস্থিত এই ইউনিয়নকে ঘিরে রয়েছে বাঞ্ছারামপুর, রায়পুরা উপজেলা। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলার মতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় মহাপ্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে।আঞ্চলিক ভাষার সাথে সন্নিহিত ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, ঢাকার ভাষার অনেকটা সাযুজ্য রয়েছে। গোমতী নদীর গতিপ্রকৃতি ইউনিয়নের আচার-আচরণ, খাদ্যাভ্যাস, ভাষা, সংস্কৃতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
▲(১) বাড্ডা (২) চর বাড্ডা (৩) বন্দে বাহের চর (৪) কাজীর গাও (৫) কাদৈর (৬) বাড়াইল (৭) নিলখী (৮) রাজনগর (৯) বাড়াইল কৈবত্য পাড়া।
|