হক কাপ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
রেকর্ড - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
শতাব্দীর সেরা একাদশ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
'''হক কাপ''' ({{lang-en|Hawke Cup}}) [[নিউজিল্যান্ড|নিউজিল্যান্ডের]] জেলা সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত [[ক্রিকেট]] প্রতিযোগিতাবিশেষ। ১৯১০-১১, ১৯১২-১৩ ও ২০০০-০১ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুম]] বাদে [[প্রতিযোগিতা|প্রতিযোগিতাটি]] সর্বদাই প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হবার জন্য আহ্বান জানানোর মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হয়। হক কাপের শিরোপা জয়ের জন্য নির্দিষ্ট দলকে পূর্ববর্তী বছরের শিরোপাধারী দলের নিজ মাঠে পরাজিত করার শর্ত আরোপ করা হয়ে থাকে।
 
নিউজিল্যান্ডের প্রধান চারটি প্রধান কেন্দ্র - অকল্যান্ড, ওয়েলিংটন, ক্রাইস্টচার্চ ও ডুনেডিন সচরাচর হক কাপে অংশ নেয়নি। তবে, ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে তারা অংশ নিচ্ছে। ২০০০-০১ মৌসুম থেকে দলগুলো পুণরায় বাদ পড়ে যায়। এরপর থেকে নিউজিল্যান্ডের চতুর্থ বৃহত্তম ঘনবসতিপূর্ণ নগর এলাকা হ্যামিল্টন থেকে আগত দল প্রতিযোগিতায় সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী দলরূপে আবির্ভূত হয়ে আসছে।
১৯ ⟶ ২০ নং লাইন:
বর্তমান খেলোয়াড়েরা এক মৌসুমে কেবলমাত্র সর্বাধিক চারবার হক কাপ চ্যালেঞ্জ খেলায় অংশ নিতে পারেন। কেবলমাত্র হক কাপের শিরোপাধারী ও পরাজিত হওয়া আহুত দলের সদস্যদের মধ্যে সম্ভবপর। প্রথমতঃ তারা নিজের অঞ্চলে ও পরবর্তীতে অন্য তিন অঞ্চলের বিজয়ী দলকে পরাজিত করার মাধ্যমে এ সুযোগ পেতে পারেন। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, প্রত্যেক বছর শিরোপাধারী দলকে মাত্র ২ থেকে ৬টি হক কাপ চ্যালেঞ্জ কাপ খেলায় অংশ নেয়। ফলে, খেলোয়াড়দের পক্ষে রেকর্ড গড়া বেশ দূরূহ হয়ে পড়ে। এ রেকর্ড গড়ার জন্য চাই শক্তিশালী দলের সদস্য হওয়া ও দীর্ঘকালের খেলোয়াড়ী জীবনে অগ্রসর হওয়া।
 
এ সকল বাধা-বিপত্তি থাকা স্বত্ত্বেও ১৮জন খেলোয়াড় সহস্রাধিক রান তুলতে পেরেছেন ও ৮জন খেলোয়াড় ৯০-এর অধিক উইকেট লাভে সক্ষমতা দেখিয়েছেন। এপ্রিল, ২০০৮ সাল পর্যন্ত মাত্র একজন খেলোয়াড় হ্যামিল্টনের [[Grant Robinson|জি.জি. রবিনসন]] বর্তমান খেলোয়াড় হিসেবে সহস্রাধিক রান তুলেছেন।
 
== বর্তমান কাঠামো ==
৪টি আঞ্চলিক পর্যায়ে হক কাপ অনুষ্ঠিত হয়।
 
প্রত্যেক অঞ্চলে রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে খেলা আয়োজন করা হয়। এরপর প্রত্যেক অঞ্চলের বিজয়ী দল চ্যালেঞ্জ সিরিজের অংশ হিসেবে পর্যায়ক্রমিকভাবে বর্তমান শিরোপাধারী দলের বিপক্ষে খেলে। উদাহরণস্বরূপ: ২০১০-১১ মৌসুমের শিরোপাধারী দল নর্থ ওতাগো তাদের নিজ অঞ্চল ওতাগো কান্ট্রিতে অনুষ্ঠিত খেলায় প্রথম আহুত দল কিংবা নিজ অঞ্চলের দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দলের বিপক্ষে খেলার পর ৩, ২ ও ১ অঞ্চলের বিজয়ী দলের বিপক্ষে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়।
 
হক কাপের শিরোপাধারী দল শীতকালে অনুষ্ঠিত চ্যালেঞ্জ সিরিজে অংশ নেয়। ৩ দিনের অধিক সময় হক খেলার আয়োজন করা হয়। হক কাপের শিরোপা জয়ের জন্য শিরোপাধারী দলকে অবশ্যই শিরোপাধারী দলের মাঠে সরাসরি কিংবা প্রথম ইনিংসে জয়লাভ করতে হবে।<ref>{{cite web|title=More information on the Hawke Cup|url=http://nzc.nz/community/tournaments-and-hawke-cup/hawke-cup/more-information|website=New Zealand Cricket|accessdate=18 November 2017}}</ref>
 
== শতাব্দীর সেরা একাদশ ==
জানুয়ারি, ২০১১ সালে হক কাপ ক্রিকেটের শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে শতাব্দীর সেরা দল ঘোষণা করে। হক কাপে খেলোয়াড়দের অসামান্য অবদানের উপর ভিত্তি করে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল। এছাড়াও ঐ সময়ে খেলোয়াড়দের জেলা পর্যায়ের অবদানকে এ মানদণ্ডে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছিল। ব্যাটিং অর্ডার অনুযায়ী খেলোয়াড়দের তালিকা নিম্নরূপ:<ref>{{cite web|title=Hawke Cup Centennial cricket team named|url=http://nzc.nz/news-items/archive/hawke-cup-centennial-cricket-team-named|website=New Zealand Cricket|accessdate=22 August 2017}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==