ককেশাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shuaib Anik (আলোচনা | অবদান)
অনুবাদ
Shuaib Anik (আলোচনা | অবদান)
অনুবাদ
১৫৭ নং লাইন:
 
১৯৪০ এর দশকে প্রায় ৪৮০,০০০ [[চেচেন]] ও [[ইঙ্গুস]], ১২০,০০০ কারাচাই-বাল্কার ও মেস্খেতিয় তুর্কি, হাজার হাজার কাল্মিক এবং ২০০,০০০ নাকচিভান [[কুর্দি]] ও ককেশীয় জার্মানদেরকে মধ্য এশিয়া ও সাইবেরিয়ায় নির্বাসিত করা হয়। এর ফলে তাদের প্রায় এক চতুর্থাংশ মানুষ মৃত্যুবরণ করে।<ref>{{Cite book|title=A century of genocide: utopias of race and nation |last=Weitz |first=Eric D. |authorlink= |coauthors= |year=2003 |publisher=[[Princeton University Press]] |location= |isbn=0-691-00913-9 |page=82 |url=https://books.google.com/books?id=W50Gg4o_2q4C&pg=PA82 |accessdate=}}</ref>
 
সমগ্র দক্ষিণ ককেশাস অঞ্চল দুইবার রাজনৈতিকভাবে একত্রীত হয়েছে। প্রথমবার [[রুশ গৃহযুদ্ধ|রুশ গৃহযুদ্ধের]] সময় ৯ এপ্রিল ১৯১৮ হতে ২৬ মে ১৯১৮ পর্যন্ত ট্রান্সককেশীয় গণতান্ত্রিক যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র হিসেবে। দ্বিতীয়বার, ১২ মার্চ ১৯২২ হতে ৫ ডিসেম্বর ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত]] শাসনাধীন [[ট্রান্সককেশিয়ান এসএফএসআর]] হিসেবে। ১৯৯১ সালে [[সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন|সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের]] পরে [[জর্জিয়া (রাষ্ট্র)|জর্জিয়া]], [[আজারবাইজান]] এবং [[আর্মেনিয়া]] স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করে।
 
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর হতে এই অঞ্চলে বিভিন্ন আঞ্চলিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। যার মধ্যে নাগোরনো-কারাবাখ যুদ্ধ (১৯৮৮-১৯৯৪), পূর্ব প্রিগোরোডনি সংঘর্ষ (১৯৮৯-১৯৯১), আবখাজিয়ার যুদ্ধ (১৯৯২-৯৩), [[প্রথম চেচেন যুদ্ধ]] (১৯৯৪-১৯৯৬), দ্বিতীয় চেচেন যুদ্ধ (১৯৯৯-২০০৯) এবং দক্ষিণ ওশেতিয়ার যুদ্ধ (২০০৮) ইত্যাদি অন্যতম।
 
=== পুরাণ ===
[[গ্রিক পুরাণ]] অনুযায়ী ককেশাস বা কাউকাসোস ছিল বিশ্বকে ধরে রাখা স্তম্ভগুলোর একটি। [[প্রমিথিউস (দেবতা)|প্রমিথিউস]] (বা জর্জিয় সংস্করণ অনুযায়ী আমিরানি) আগুনের উপহারের সাথে মানুষকে পরিবেশন করার পর, [[জিউস]] প্রমিথিউসের স্পর্ধা দেখে তাঁকে শিকল দ্বারা আবদ্ধ করেন এবং তাঁকে শাস্তি দেন যে একটি ঈগল প্রতিদিন প্রমিথিউসের কলিজা ছিড়ে খাবে।
 
পারস্যের পুরাণ অনুযায়ী ককেশাস সম্ভবত কাল্পনিক কাফ পর্বতের সাথে সম্পর্কিত, যেটি বিশ্বজগতের চারপাশ বেষ্টন করে আছে। পারস্যের পুরাণ অনুযায়ী এই অঞ্চলটি সাওশিয়ান্তের যুদ্ধক্ষেত্র এবং সিমুর্ঘের আবাস ছিল।
 
[[প্রাচীন রোম|রোমান]] কবি অভিডের মতে ককেশাস স্কিথিয়ায় অবস্থিত এবং তিনি একে ঠান্ডা ও পাথুরে পর্বত হিসেবে বর্ণনা করেছেন যা ব্যক্তিত্বের ক্ষুধার ঘর। গ্রিক বীর [[জেসন]] সোনালি ফ্লিচের আশায় ককেশাসের পশ্চিম উপকূলে যাত্রা করেন এবং সেখানে কলচিসের রাজা এইটেসের কন্যা মেডেয়ার সাক্ষাৎ পান।
 
== বাস্তুসংস্থান ==