ব্রিটিশ রাজের ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Piyal Kundu (আলোচনা | অবদান)
Piyal Kundu (আলোচনা | অবদান)
৮৩ নং লাইন:
 
কংগ্রেস নেতারা জেলে থাকাকালীন সুভাষচন্দ্র বসুর দিকে নজর পড়ে। ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দে কংগ্রেসের রক্ষণশীল শীর্ষ নেতৃত্বের সাথে মতপার্থক্যের কারনে তিনি কংগ্রেস থেকে বিচ্ছিন্ন হন। বসু এবার জার্মানি এবং জাপানের সাহায্যে বলপূর্বক ভারত স্বাধীন করতে উদ্যোগী হন। জাপানের সহায়তায় তিনি ইন্ডিয়ান ন্যাশন্যাল আর্মি সংগঠিত করেন। এটির বেশিরভাগ ছিল ব্রিটিশ ভারতীয় সৈন্যবাহিনীর ভারতীয় সৈন্যদের নিয়ে গঠিত যারা সিঙ্গাপুরে জাপানীদের দ্বারা বন্দী হয়েছিল। এদের মধ্যে বহু শিখ এবং হিন্দু ও মুসলমানরাও ছিল। জাপান সিক্রেট সার্ভিস দক্ষিন পূর্ব এশিয়াতে অশান্তি তৈরি করে ব্রিটিশ যুদ্ধ প্রচেষ্টাকে ব্যাহত করার জন্য। তারা অধিকৃত এলাকায় কিছু পুতুল এবং অস্থায়ী সরকারকে সমর্থন করে। এদের মধ্যে ছিল বার্মা, ফিলিপিনস এবং ভিয়েতনাম এবং বসুর রাষ্ট্রপতিত্বে থাকা আজাদ হিন্দের অস্থায়ী সরকার। বসুর প্রচেষ্টা বেশিদিন স্থায়ী হয় নি। ১৯৪৪ খ্রিষ্টাব্দের পরাজয়গুলির পর নতুনভাবে শক্তিশালী ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম জাপানী ইউ গো আক্রমন থামিয়ে দেয় এবং তারপর এটিকে পশ্চাতে ফিরিয়ে দেয়। এইভাবে বার্মা অভিযানের সফল অংশ শুরু হয়। সিঙ্গাপুরের আবার পুর্নদখলের সঙ্গে বসুর ইন্ডিয়ান ন্যাশন্যাল আর্মি আত্মসমর্পন করে। বসু এর কিছু পরেই বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান। ব্রিটিশরা আইএনএ অফিসারদের বিচার দাবি করে, কিন্তু জনমত, কংগ্রেস, এমনকি ভারতীয় সেনা মনে করত যে আইএনএ ভারতীয় স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছে এবং বিচারটির অন্ত হওয়া উচিত। ইয়াসমিন খান বলেন, "আইএনএ ভারতে যুদ্ধের আসল হিরোতে পরিণত হয়।" কিছু অশান্তি এবং জাতীয়তাবাদী সন্ত্রাসের পরে এই বিচার বন্ধ করা হয়।
 
===আর্থিক সংস্থান===
 
==তথ্যসূত্র==