টনি লুইস (ক্রিকেটার): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ব্যক্তিগত জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৮৫ নং লাইন:
 
== অবসর ==
[[ক্রিকেট]] থেকে অবসর গ্রহণের পর সাংবাদিকতার জগতে প্রবেশ করেন। ১৯৯০-এর দশকে[[ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন|বিবিসি টেলিভিশনে]] জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব পরিণত হন। এরপর [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসির]] সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।
 
নিথ ও গ্লুচেস্টারের পক্ষে রাগবি ইউনিয়নে অংশ নিয়েছেন তিনি। এরপূর্বে ১৯৫৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলায় [[কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট ক্লাব|কেমব্রিজের]] পক্ষে ব্লু লাভ করেছেন টনি লুইস। দীর্ঘকালীন হাঁটুর ব্যথায় জর্জরিত থাকা অবস্থায় রাগবি খেলা থেকে দূরে সরে আসতে বাধ্য হন। এর অর্থ দাঁড়ায় যে, ৩৪ বছর বয়সেই তাঁকে ক্রিকেট থেকে অবসর নিতে হয়। তবে, ১৯৬৫ সাল থকে লেখালেখি ও সম্প্রচারের দিকেই তাঁর মনোযোগ দেখা যায়। দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফে রাগবি ইউনিয়ন বিষয়ক প্রতিবেদন লেখার মাধ্যমে সংবাদপত্রের জগতে ধাবিত হন তিনি।<ref>Lewis, ''Playing Days'', pp. 89–92.</ref>
 
১৯৭৫ সালে দ্য সানডে টেলিগ্রাফের ক্রিকেট ও রাগবি সাংবাদিক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ওয়েলস স্পোর্টস কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন। গ্ল্যামারগন কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের সভাপতি, ক্রিকেট সভাপতি, প্রেসিডেন্ট ও বোর্ড সদস্য ছিলেন। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত বিবিসি টেলিভিশনের ক্রিকেট সম্প্রচারের প্রধান ব্যক্তি হিসেবে টেস্ট ম্যাচ স্পেশালের দায়িত্ব পালন করেন। রেডিও ফোরের ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান স্পোর্ট অন ফোর শীর্ষক অনুষ্ঠানের সূচনাকারী উপস্থাপক হিসেবে দশ বছর দায়িত্বে ছিলেন।
৯৩ নং লাইন:
১৯৯৮ সাল থেকে মিড গ্ল্যামারগনের হাই শেরিফের দায়িত্ব পালন করছেন।<ref>{{cite web| url= http://www.debretts.com/people/biographies/browse/l/10456/Anthony%20Robert%20%28Tony%29+LEWIS.aspx| title= A R Lewis, Esq, CBE, DL| publisher= Debretts| accessdate= 28 August 2011| deadurl= yes| archiveurl= https://web.archive.org/web/20120913162444/http://www.debretts.com/people/biographies/browse/l/10456/Anthony%20Robert%20(Tony)+LEWIS.aspx| archivedate= 13 September 2012| df= dmy-all}}</ref>
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
১৯৬২ সালে জোয়ান প্রিটচার্ড নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। প্রিটচার্ড বালিকাদের নিথ গ্রামার স্কুল ও সারের অ্যাডলটনের মোভমেন্ট স্টুডিও ল্যাবান আর্ট থেকে শিক্ষা লাভ করেছেন।<ref>Lewis, ''Playing Days'', pp. 84–85.</ref> তাঁদের সংসারে জোয়ানা ও অ্যানাবেল নাম্নী দুই কন্যা রয়েছে।<ref>Lewis, ''Playing Days'', p. 93.</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==