আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিমার্জন |
|||
১ নং লাইন:
'''আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা''' [[পাকিস্তান]] আমলে [[পূর্ব পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানে]] দায়ের করা একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার [[আওয়ামী লীগ]] নেতা ও পরবর্তীকালে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবুর রহমানসহ]]
== প্রেক্ষাপট ==
৯ নং লাইন:
তৎকালীন পাকিস্তান সরকার আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাটিকে সরকারিভাবে নামকরণ করেছিল [[রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্যদের বিচার]]। এই মামলায় ৩৫জনকে আসামী করা হয়।<ref name="bac" />
আসামীরা সকলেই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের
== বিচার প্রক্রিয়া ==
প্রথমে আসামীদেরকে 'দেশরক্ষা আইন' থেকে মুক্তি দেয়া হয়। পরবর্তীতে 'আর্মি, নেভি অ্যান্ড এয়ারফোর্স অ্যাক্টে' শেখ মুজিবুর রহমান, সার্জেন্ট জহুরুল হক-সহ অন্যান্য আসামীকে পুণরায় গ্রেফতার করে সেন্ট্রাল জেল থেকে কুর্মিটোলা সেনানিবাসে স্থানান্তর করা হয়। ১৯ জুন, ১৯৬৮ সালে মামলাটির শুনানি কার্যক্রম শুরু হয়।<ref name="bac" />
== অভিযোগনামা ==
'রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্যদের বিচার' শিরোনামের মামলার
{{cquote|অভিযুক্তরা ভারতীয় অর্থ ও অস্ত্রের সাহায্যে সশস্ত্র সংঘর্ষ ঘটিয়ে কেন্দ্র থেকে পূর্ব পাকিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করতে চেয়েছিল।|}}
মামলার স্থান হিসেবে [[ঢাকা সেনানিবাস|ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের]] অভ্যন্তরে অবস্থিত '
== ফলাফল ==
২৪ নং লাইন:
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠে সাধারণ জনতা। প্রবল গণ-আন্দোলন তথা উত্তাল [[ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান|ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের]] মুখে আইয়ুব খানের সরকার পিছু হটতে শুরু করে এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করতে একান্ত বাধ্য হয়। ঊনসত্তরের গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে তথাকথিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার ও শেখ মুজিবুর রহমান-সহ অন্যান্যদের মুক্তির দাবী করেছিল। ফলশ্রুতিতে, সরকার প্রধান হিসেবে [[আইয়ুব খান]] সমগ্র পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন করতে বাধ্য হয়েছিলেন।<ref name="bac" />
'
== বহিঃসংযোগ ==
|