হাস্যরস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
SUBRATO SARKER (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
SUBRATO SARKER (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬২ নং লাইন:
;মনস্তাত্ত্বিক কল্যাণ
 
সাধারণভাবে মনে করা হয় রসবোধ উচ্চতর মানবিক সুখী (শারীরিক এবং মনস্তাত্ত্বিক উভয়ই) হওয়াতে সাহায্য করে। রসবোধ এবং মনস্তাত্ত্বিক কল্যাণের উপর পূর্বের গবেষণা বলে যে উচ্চতর মনস্তাত্ত্বিক কল্যাণ অর্জন এবং রক্ষা করতে রসবোধ বস্তুত প্রধান ভূমিকা পালন করে। এই প্রকল্প রসবোধের সাধারন পদ্ধতিগত প্রকল্প নামে পরিচিত। যেটা বোঝায়, ইতিবাচক হাস্যরস ইতিবাচক স্বাস্থ্য আনয়ন করে। কিন্তু রসবোধ যে বস্তুত অধিক ভালো মনস্তাত্ত্বিক কল্যাণের কারন এই দাবিকে সমসাময়িক সব গবেষণা মেনে নেয় নি। পূর্বের কিছু গবেষকের এই সীমাবদ্ধতা ছিল যে রসবোধকে সবসময় ইতিবাচক হিসেবে ধরে নেয়ার কারনে তারা রসবোধের একটি একমাত্রিক উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে বেশি ঝুঁকতেন। তারা কৌতুকের প্রকার এবং তার শৈলী বিবেচনা করেন নি। উদাহরণস্বরূপ, স্ব-পরাজিত অথবা আক্রমনাত্মক হাস্যরস। গবেষণায় দেখা যায় ২ প্রকারের রসবোধ, যার প্রতিটি ২ টি শৈলী দ্বারা তৈরি, সর্বমোট ৪ টি শৈলী তৈরি করে। এই দুই প্রকার হচ্ছে অভিযোজিত বনাম অ-অভিযোজিত হাস্যরস। অভিযোজিত হাস্যরস পদ্ধতিগত এবং স্ব-বৃদ্ধিকারী হাস্যরসের সমন্বয়ে এবং অ-অভিযোজিত হাস্যরস স্ব-পরাজিত এবং আক্রমনাত্মক হাস্যরসের সমন্বয়ে গঠিত। এই প্রত্যেক প্রকার শৈলী একজন ব্যক্তির সামগ্রিক
মনস্তাত্ত্বিক এবং ব্যক্তিত্বগত সুখের উপর বিভিন্ন প্রভাব ফেলতে পারে।