হারুনুর রশীদ (ক্রিকেটার): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
৩৮ নং লাইন:
}}
 
'''মাসুদ লিটন রকি''' ([[জন্ম]]: [[৩০ নভেম্বর]], [[১৯৬৮]]) ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা সাবেক বাংলাদেশী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও লেগ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন '''হারুন উরহারুনুর রশীদ'''।
 
১৯৮৮ সালে দুইটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণের সুযোগ হয় তাঁর। ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত এশিয়া কাপে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। উভয় খেলাতেই ব্যাট হাতে ব্যর্থ হন। ভারত<ref>[http://content-ind.cricinfo.com/ci/engine/match/65675.html Cricinfo Scorecard]:Bangladesh v India (27 October 1988). (retrieved on 25 December 2007).</ref> ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে [[শূন্য রান|শূন্য রানে]] ফেরৎ যান তিনি।<ref>[http://content-ind.cricinfo.com/ci/engine/match/65679.html Cricinfo Scorecard]: Bangladesh v Sri Lanka (2 November 1988). (Retrieved on 25 December 2007).</ref>
৪৪ নং লাইন:
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯৮৯-৯০ মৌসুমে ব্যাট হাতে বেশ সফলতা পান। নোয়াখালীতে অনুষ্ঠিত সফরকারী ডেকান ব্লুজের বিপক্ষে মনোরম ১৩৪ রানের ইনিংস খেলেন। আবাহনী ক্রীড়া চক্রের সদস্যরূপে অধিনায়ক [[গাজী আশরাফ|গাজী আশরাফের]] সাথে দ্বিতীয় উইকেটে ৮৬ রানের জুটি গড়েন। এর পরদিনই [[বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড|বিসিসিবি (সাদা)]] দলের সদস্যরূপে একই দলের বিপক্ষে ৫০ রান তুলেন। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান জাহিদ রাজ্জাকের সাথে প্রথম উইকেটে ১০৫ রান তুলেন।
 
ঘরোয়া ক্রিকেটে সফলতা লাভের প্রেক্ষিতে ১৯৯০ সালের আইসিসি ট্রফিতে খেলার সুযোগ পান হারুনুর রশীদ। ফিজি ও ডেনমার্কের বিপক্ষে যথাক্রমে ১০ ও ৬ রান তুলেন।<ref>Hasan Babli. "Antorjartik Crickete Bangladesh". Khelar Bhuban Prakashani, November 1994.</ref> ফেব্রুয়ারি, ১৯৯২ সালে সফরকারী পশ্চিমবাংলা দলের বিপক্ষে ৪০ রান তুলেন। এ সময়ে [[জাহাঙ্গীর আলম|জাহাঙ্গীর আলমের]] সাথে উদ্বোধনী জুটিতে ৯০ রান সংগ্রহ করেন। এক বছর পর করাচী জিমখানার বিপক্ষে ৪৫ রান তুলেছিলেন। কয়েক বছর জাতীয় দল থেকে উপেক্ষিত থাকার পর সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬ সালে মালয়েশিয়ায় এসিসি ট্রফি খেলতে যান তিনি। গ্রুপ পর্বের খেলায় ব্রুনেইয়ের বিপক্ষে অপরাজিত ৬৬ রান তুলে দলের শীর্ষ রান সংগ্রহকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন তিনি।
 
== তথ্যসূত্র ==