রাণী ভবানী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sakhawat Emon (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎উল্লেখযোগ্য কাজ: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
৩৮ নং লাইন:
অধিকন্ত্ত, অনাড়ম্বর ব্যক্তিগত জীবনযাপন করার সাথে সাথে রাণী ভবাণীর উদারতা এবং সমাজহিতৈষী মনোভাব তাঁকে সাধারণ জনগনের মাঝে জনপ্রিয় করে। তিনি বাংলায় শত শত মন্দির, অতিথিশালা এবং রাস্তা নির্মাণ করেন। তিনি প্রজাদের পানীয় জলের কষ্ট দূর করার জন্য অনেকগুলি পুকুরও খনন করেন। তিনি শিক্ষা বিস্তারেও আগ্রহী ছিলেন এবং অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উদারভাবে দান করেন।<ref name="প্রবন্ধ"/> ১৭৫৩ সালে কাশী অর্থাৎ বেনারসে ভবানীশ্বর শিব ও দুর্গাবাড়ী, দুর্গাকুণ্ড, কুরুক্ষেত্রতলা নামক জলাশয় স্থাপন করেন তিনি। [[হাওড়া]] থেকে [[কাশী]] পর্যন্ত রাস্তা নির্মান করেছিলেন যা রানী ভবানী রোড বা বেনারস রোড নামে খ্যাত ছিল। বর্তমানে এটি বোম্বে রোডের অংশ।<ref name=":0" />
 
[[বগুড়া জেলা|বগুড়া জেলার]] শেরপুরে অবস্থিত পীঠস্থান [[ভবানীপুর (বগুড়া)|ভবানীপুরের]] মন্দিরসমূহের উন্নয়নে রাণী ভবাণী অনেক অবদান রাখেন।<ref>বাংলাপিডিয়ার [http://www.banglapedia.org/HT/S_0042.htm প্রবন্ধ]</ref> রাণী ভবাণীর [[নাটোর রাজবাড়ী]] বাংলাদেশে একটি দর্শনীয় স্থান। দত্তক পুত্র রামকৃষ্ণর হাতে রাজ্যভার দিয়ে তিনি মুর্শিদাবাদ চলে আসেন ও বড়নগরে কন্যাসহ বাস করতে থাকেন। ওয়ারেন হেস্টিংস পরবর্তী কাকেকালে জোরপূর্বক তার তার রংপুরের জমিদারি কেড়ে নেন। [[মুর্শিদাবাদ জেলা]]<nowiki/>য় [[ভাগীরথী নদী]] তীরবর্তী বড়নগরে তার নির্মিত ১০০ টি শিবমন্দির ছিল। কালের প্রবাহে অল্প কয়েকটি মন্দির টিকে আছে। মন্দিরগাত্রের [[টেরাকোটা]] শৈলী আজও দর্শনার্থীকে আকৃষ্ট করে।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|title=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|last=প্রথম খন্ড|first=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=|location=কলকাতা|pages=৩৭৫}}</ref>
 
==মৃত্যু==