ভিক্ষু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে/২০১৮}}
[[চিত্র:StAnthony.jpg|থাম্ব|মিশরের মহান সেন্ট আন্থনি, যাঁকে [[খ্রিষ্টান|খ্রিস্টান]] আধ্যাত্মিকতার জনক বলা হয়।]]
যিনি, হয় একাকী অথবা অন্যান্য ভিক্ষুদের সাথে বিবাগি জীবনযাপনের দ্বারা ধর্মীয় সন্ন্যাসব্রত পালন করেন, তাঁকে ভিক্ষু (ইংরাজিতে, মঙ্ক, [[গ্রিক ভাষা|গ্রীক]], মোনাকোস, "একক ও নিঃসঙ্গ" এবং [[লাতিন ভাষা|ল্যাটিন]], মোনাচুস<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=μοναχός, Henry George Liddell, Robert Scott A Greek-English Lexicon, on Perseus project|last=|first=|publisher=|year=|isbn=|location=|pages=}}</ref>) বলা হয়। একজন মানুষ অন্য সকল জীবের প্রতি সেবায় নিজের জীবন উৎসর্গীকৃত করবার কারণে ভিক্ষু হতে পারেন অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে সমাজের[[সমাজ|সমাজে]]<nowiki/>র মূলস্রোতের জীবনধারা ত্যাগের মাধ্যমে সন্ন্যাস জীবন লাভ করতে পারেন এবং [[প্রার্থনা (উপাসনা)|প্রার্থনা]] ও সুগভীর চিন্তাভাবনার মধ্যে জীবন কাটাতে পারেন। এই ধারণাটি অতি প্রাচীন এবং অনেক ধর্ম ও দর্শনেই এটি লক্ষ্য করা যায়।
 
গ্রীক ভাষায় এই শব্দটি নারীদের ক্ষেত্রেও প্রযুক্ত হতে পারে, কিন্তু আধুনিক ইংরেজি ও বাংলায় এটি প্রধানত পুরুষদের ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়। ভিক্ষুণী শব্দটি মহিলা সন্ন্যাসীদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
 
যদিও ''মোনাকোস'' শব্দটি খ্রীস্টান শব্দ থেকে উদ্ভুত, তবে ইংরেজি ''মঙ্ক'' শব্দটি শিথিলভাবে নারী ও পুরুষ উভয় ক্ষেত্রেই ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় এবং দার্শনিক প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়। যদিও জাতিবাচক হওয়ায়, নির্দিষ্ট প্রকৃতির সন্ন্যাসীদের নামের পরিভাষাগুলিকে বদলানো যায় না; যেমন, [[সেনোবাইট]], হার্মিট, [[অ্যাঙ্কোরাইট]], [[হেসিচাস্ট]] এবং সলিটারি।
 
== পূর্ব খ্রিষ্টানত্ব ==