বাংলা বিজ্ঞান কল্পকাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tasrubabu (আলোচনা | অবদান)
Mahkbd-এর করা 2914042 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে: স্ব-প্রচারণা বাতিল। (টুইং)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
৩০ নং লাইন:
== বাংলাদেশে বিজ্ঞান কথাসাহিত্য==
কাজি আবদুল হালিমের '''মহাশূন্যের কান্না''' (কসমস এর কান্না) প্রথম আধুনিক [[পূর্ব বাংলা]] বিজ্ঞান কথাসাহিত্য উপন্যাস। স্বাধীনতার পর [[হুমায়ূন আহমেদ]] বাংলা সাহিত্যিক উপন্যাস, তোমাদের জননো ভালোবাসা (প্রেমের সকলের জন্য) লিখেছেন। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এটি ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। এই বইটি প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাংলাদেশী বিজ্ঞান কথাসাহিত্য উপন্যাস হিসেবে বিবেচিত হয়। তিনি তারা তিনজন (তারা ছিল তিন), ইরিনা, অনন্ত নক্ষত্র বিথি (অ্যান্থল গ্যালাক্সী), ফাহা সোমিকোরন (ফিহা সমীকরণ) এবং অন্যান্য কাজ লিখেছিলেন।
বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃৎ হিসাবে মুহম্মদ জাফর ইকবালকে গণ্য করা হয়। তার প্রথম সায়েন্স-ফিকশন গল্প কপোট্রনিক ভালোবাসা সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। তার জনপ্রিয় বইয়ের নাম হচ্ছে কপোট্রনিক সুখ দুঃখ, ওমিক্রমিক রূপান্তর, টুকুনজিল, ক্রোমিয়াম অরণ্য, বেজি, নয় নয় শূন্য তিন। এছাড়াও উল্লেখযোগ্য লেখক হচ্ছেন অনিরুদ্ধ আলম, মোশতাক আহমেদ, নিপুণ আলম, রকিব হাসান, তাসরুজ্জামান বাবু, মুহাম্মদ আনোয়ারুল হক, আলতামাশ পাশা, জাকারিয়া স্বপন প্রমুখ। মুহাম্মদ আনোয়ারুল হকের প্রিয় বিষয় হচ্ছে প্যারালাল ওয়ার্ল্ড ও বর্তমান সময়ের যুক্তিপূর্ণ বৈজ্ঞানিক রহস্য। অনিরুদ্ধ আলম রচিত উল্লেখযোগ্য সায়েন্স ফিকশনগুলো হল পিঁপড়ে (সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস), অপারেশন ক্যালপি বত্রিশ (সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস), এবং ক্রিনোর অপেক্ষায় (সায়েন্স ফিকশন ছোট গল্প), তেইশশত দুই সালের এক জানুয়ারি (কল্পবিজ্ঞান ছোটো গল্প) ইত্যাদি। তাসরুজ্জামান বাবুর কল্পবিজ্ঞানের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো, তাঁর লেখাগুলোতে নিজস্ব হাইপোথিসিসকে গল্পের মোড়কে তুলে ধরা হয়। যা পাঠককে গতানুগতিক কল্পবিজ্ঞানের বাইরে নতুন কিছু ভাবতে শেখায় । তাঁর তৃতীয় অনুভূতি, বিয়ন্ড দ্য ম্যানমেইড ইউনিভার্স প্রভৃতি বইগুলোতে এইসব বৈশিষ্ট্যের প্রমাণ পাওয়া যায়।
 
== বিজ্ঞান কথাসাহিত্য পত্রিকা==