হরপ্রসাদ শাস্ত্রী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
S.M. Ababil Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Rabiul444bot (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৯ নং লাইন:
 
হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর প্রথম গবেষণাপত্রটি ''ভারত মহিলা'' নামে [[বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়]] সম্পাদিত ''[[বঙ্গদর্শন]]'' [[সংবাদপত্র|পত্রিকায়]] প্রকাশিত হয়। সেই সময় তিনি ছিলেন ছাত্র। পরে হরপ্রসাদ এই পত্রিকার নিয়মিত লেখকে পরিণত হন এবং নানা বিষয় নিয়ে লেখালিখি শুরু করেন। হরপ্রসাদকে ভারততত্ত্ব বিষয়ে আগ্রহী করে তোলেন বিশিষ্ট ভারততত্ত্ববিদ [[রাজেন্দ্রলাল মিত্র]]। তিনি রাজেন্দ্রলালের ''দ্য সংস্কৃত বুদ্ধিস্ট লিটারেচার অফ নেপাল'' গ্রন্থে সঙ্কলিত [[বৌদ্ধ]] পুরাণগুলির অনুবাদ শুরু করেন। এশিয়াটিক সোসাইটিতে তিনি রাজেন্দ্রলালের সহকারী ছিলেন। রাজেন্দ্রলালের মৃত্যুর পর সোসাইটিতে সংস্কৃত [[পুঁথি]] অন্বেষণ বিভাগের পরিচালক হন।<ref name=banglapedia/><ref name="Bhatacharyya">{{cite journal| last=Bhatacharyya | first=Ritwik | title=Time-citations: Haraprasad Shastri and the 'Glorious Times' | journal=Cerebration | url=http://www.cerebration.org/ritwikbhattacharyya.html | accessdate=2008-04-12}}</ref> অল্প কয়েকজন সহকারী নিয়ে হরপ্রসাদ এশিয়াটিক সোসাইটির দশ হাজার পুঁথির ক্যাটালগ প্রস্তুত করেন।<ref name=banglapedia/> এই ক্যাটালগের যে দীর্ঘ মুখবন্ধটি তিনি রচনা করেছিলেন, তা সংস্কৃত সাহিত্যের একটি মূল্যবান ইতিহাস। সংস্কৃত পুঁথি নিয়ে চর্চা করতে করতেই হরপ্রসাদ বাংলা পুঁথির বিষয়েও আগ্রহী হয়ে ওঠেন। পুঁথির সন্ধানে তিনি অনেকবার [[নেপাল]] গিয়েছিলেন। সেখানেই ১৯০৭ সালে তিনি আবিষ্কার করেন চর্যাগীতি বা চর্যাপদের পুঁথি।<ref name=banglapedia/> এই পুঁথিগুলি নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেন এগুলিই বাংলা সাহিত্যের আদিতম নিদর্শন।<ref name=banglapedia/>
 
==সংক্ষিপ্ত কথা==
 
== রচনাসমগ্র ==