হাস্যরস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
SUBRATO SARKER (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
SUBRATO SARKER (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫২ নং লাইন:
;সামাজিক পরিবর্তনের রূপরেখা
 
হাস্যরসের সামাজিক পরিবর্তনের রূপ এই অনুমান করে যে শারীরিক আকর্ষণীয়তার মতো কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য রসবোধের উপর প্রভাব ফেলে। এই তত্ত্বটি রম্যলেখক, একজন শ্রোতা এবং বিষয়বস্তুর হাস্যরসের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের সাথে সম্পর্কযুক্ত। এই নির্দিষ্ট তত্ত্বের সাথে যে দুটি পরিবর্তন জড়িত তাহলো হাস্যরসের বিষয়বস্তু এবং হাস্যকর ব্যক্তি সম্পর্কে শ্রোতাদের উপলব্ধির পরিবর্তন, যেকারনে হাস্যকর ব্যক্তি এবং শ্রোতাদের মাঝে একটি সম্পর্ক স্থাপিত হয়। সামাজিক পরিবর্তনের রূপটি রসবোধকে অভিযোজিত হিসেবে বিবেচনা করে কারন এটা বর্তমান অবস্থাকে হাস্যকর করার সাথে সাথে এই বার্তা দেয় যে তার পরবর্তী ইচ্ছাও হবে হাস্যরস দেয়া। আত্মসমালোচনামূলক হাস্যরসে এই তত্ত্ব সুচিন্তিতভাবে ব্যবহার করা হয় যেখানে একজন অন্য আরেকজনের সামাজিক গোষ্ঠীর মাঝে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয়ার ইচ্ছা পোষণ করে। যদিও অন্যের সহানুভূতি অর্জনের হাতিয়ার হিসেবে আত্মসমালোচনামূলক হাস্যরস হচ্ছে দুর্বলতা এবং ভুলের পরিচায়ক তবুও এই তত্ত্ব থেকে এটা বলা যায় যে অন্য নিয়ামকগুলো অনুকূলে থাকলে এই ধরণের রসবোধ রম্যলেখকের প্রতি আবেগপ্রবন আকর্ষণ বাড়িয়ে দিতে পারে। যেখানে হাস্যরস ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান সম্বন্ধীয় ক্ষমতার উন্নতি করা হয় সেখানে শিক্ষা এবং পাঠদানের সময় সামাজিক পরিবর্তনের এই রূপটি ব্যবহার করা যেতে পারে। রসবোধ একটি অনুকূল এবং ঘরোয়া শ্রেণীকক্ষ পরিবেশ তৈরি করতে পারে যা শিক্ষার্থীদের আগ্রহ এবং স্বতঃস্ফূর্তটায় উৎসাহী করে।
 
;শারীরিক আকর্ষণীয়তা
;
 
৯০%