হাস্যরস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
SUBRATO SARKER (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
SUBRATO SARKER (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৪ নং লাইন:
;আরবি এবং ফারসি সংস্কৃতি
 
মধ্যযুগীয় ইসলামী পৃথিবীতে অ্যারিস্টট্লের পয়েতিক আরবিতে অনুবাদের পর কৌতুক এবং ব্যঙ্গ শব্দদুটো সমার্থক হয়ে যায়, যেটা আরব্য লেখক এবং আবু বিস্কার, তার শিষ্য আল-ফারাবি, পারস্যের আভিসিনা এবং আভেরসের মত ইসলামী দার্শনিকের দারা সম্প্রসারিত হয়। সংস্কৃতির পার্থক্যের কারনে তারা গ্রীকদের নাটকীয় বর্ণনা থেকে কৌতুককে পৃথক করে এবং তার বদলে তারা একে হিজার (ব্যঙ্গাত্মক কবিতা) মত আরব্য কবিতার বিষয় এবং গঠন হিসেবে চিহ্নিত করে। তারা কৌতুককে কেবল একটি "প্রতারণার শিল্প" হিসেবে দেখত এবং চিরায়ত গ্রীক কৌতুকের হালকা এবং আনন্দদায়ক ঘটনা অথবা কষ্টকর শুরু এবং শুভ সমাপ্তির সাথে কোনো যোগসূত্র রাখে নি। ১২শ শতকে ল্যাতিন অনুবাদের পর মধ্যযুগীয় সাহিত্যে কৌতুক শব্দটি নতুন শব্দার্থিক অর্থ লাভ করে।
 
;ক্যারিবীয়
৪০ নং লাইন:
১৯৫৭ সালের এক সাক্ষাৎকারে মেন্তো তারকা লর্ড ফ্লিয়া বলেন যে তিনি মনে করেছিলেনঃ "সারা পৃথিবীতে ওয়েস্ট ইন্ডিয়ানদের রসবোধ সবচেয়ে বেশি। এমনকি লাস কিন ফাইন
[Lost and Can Not Be Found] এর মত গুরুগম্ভীর গানেও, যেখানে আখ ক্ষেতের একটি ফোটানোর পাত্র বিস্ফোরণে কয়েকজন কর্মী মারা যাওয়ার কথা বর্ণিত আছে, তাদের সহজাত বুদ্ধির দীপ্তি এবং রসবোধ জাজ্বল্যমান"।
 
;চীন
 
কনফুসিয়ানিস্ট নব্য-কনফুসিয়ান গোঁড়ামি, যেটা শাস্ত্রীয় আচারপালন ও সামঞ্জস্যতাকে গুরুত্ব দেয়, ঐতিহ্যগতভাবে রসবোধকে বিধ্বংসী ও কুরুচিকর বলে হেয় করে দেখে। কিন্তু একবার একটি গৃহহীন কুকুরের অস্তিত্বের ভ্রান্ততা তুলনা করতে যেয়ে কনফুসিয়ান সাহিত্যসংগ্রহ নিজেই তার মনিবকে আত্মসমালোচনা ভিত্তিক রসবোধের একজন পছন্দকারী বলে বর্ণনা করে।