হাস্যরস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৭ নং লাইন:
কিছু ব্যক্তি দাবি করে যে রসবোধকে ব্যাখ্যা করা যায়না অথবা একে ব্যাখ্যা করা উচিত না। গ্রন্থকার ই.বি.হোয়াইট ([https://en.wikipedia.org/wiki/E._B._White E.B.White]) একবার বলেছিলেন, "রসবোধকে একটি ব্যাঙের মতই ব্যবচ্ছেদ করে বিশ্লেষণ করা যায়, কিন্তু জিনিসটা এই প্রক্রিয়ায় মারা যায় এবং ভিতরের অন্ত্রাদি বিশুদ্ধ বৈজ্ঞানিক মন ছাড়া আর সকলের মনোভঙ্গের কারন হয়"। এই যুক্তির বিপরীতে বলা যায়, "আপত্তিকর" কার্টুনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, ক্ষুব্ধ ব্যক্তি এবং জনগোষ্ঠী দ্বারা রসবোধের বিশ্লেষণ কিংবা অভাবকে আহ্বান করে। রসবোধের এই বিশ্লেষণ রসবোধকে দূর করে না কিন্তু তার রাজনৈতিক এবং অধিকৃত সার্বজনীনতার প্রতি মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করে।
আরথার শপেনহাউয়ার কৌতুকপ্রদ কোনও কিছুকেই ''রসবোধে''র(একটা ইংরেজি থেকে
রসবোধ কোনও ব্যক্তির হাস্যকরতা এবং উপস্থিত বুদ্ধির একটি সংমিশ্রণ বলে মনে করা হয়; যার একটি দৃষ্টান্ত শেক্সপীয়ারের স্যার জন ফালস্টাফ। ফরাসিরা অনেক ধিরে
অ-ব্যঙ্গাত্মক হাস্যরসকে নির্দিষ্টভাবে মাতাল হাসি অথবা বিনোদনমূলক রঙ্গ বলা যায়।
|