মলিবডেনাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক মলিবডিনাম}}
'''মলিবডেনাম''' একটি মৌলিক পদার্থ যার রাসায়নিক প্রতীক '''Mo''' এবং পারমাণবিক সংখ্যা ৪২। মৌলটির নাম প্রাচীন গ্রিক শব্দ {{lang|grc|Μόλυβδος}} ''মলিবদোস'' থেকে এসেছে, যার অর্থ [[সীসা]]। এর কারণ মলিবডেনামের আকরিককে সীসার আকরিক ভেবে ভুল করা হত।<ref name="CRCdescription">{{Citeবই bookউদ্ধৃতি|contribution = Molybdenum|date = 1994|title = CRC Handbook of Chemistry and Physics|volume = 4|page = 18|publisher = Chemical Rubber Publishing Company|isbn=0-8493-0474-1|editor=Lide, David R.}}</ref> খনিজ মলিবডেনাম ইতিহাসে সবসময়ই পরিচিত ছিল, তবে এটিকে অন্য মৌলের থেকে আলাদা করে পর্যবেক্ষণের প্রথম কৃতিত্ব দেখান [[কার্ল ভিলহেল্ম শেলে]], ১৭৭৮ সালে। ১৭৮১ সালে পেটার ইয়াকব হেল্ম ধাতব মৌলটিকে আলাদা করেন।
 
মলিবডেনামকে প্রকৃতিতে উন্মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় না। এটির রঙ রূপার মত ও কিছুটা ধূসর আভাযুক্ত। এটিকে মূলত বিভিন্ন খনিজ পদার্থে অক্সাইড অবস্থায় পাওয়া যায়। এটির গলনাংক সমস্ত মৌলের মধ্যে ৬ষ্ঠ সর্বোচ্চ। বিশ্বের প্রায় ৮০% মলিবডেনাম উচ্চ-শক্তিবিশিষ্ট ইস্পাতের সংকর তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
 
ব্যাক্টেরিয়াদের এনজাইমেও মলিবডেনামের উপস্থিতি আছে। এটি সমস্ত ইউক্যারিয়ট জীবদের জন্য একটি অবশ্য প্রয়োজনীয় মৌল।