দেবশ্রী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
উদ্ধৃতি সংযোগ ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
{{Infobox person
| name = দেবশ্রী
| image =্্্ববববববববব
| imagesize =
| caption =
| birthname =
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|df=yes|1961|8|08}}
| birth_place = [[
| film industry = [[বাংলা]]
|occupation = অভিনেত্রী<
|citizenship=ভারতীয়|known_for=বাঙালী অভিনেত্রী, রাজনৈতিক নেত্রী|native_name=চুমকী|notable_works=''বাসবদত্তা''<br/>''স্বপ্নের সন্ধানে''<br/>''বিচিত্র''<br/>''নবরস''<br/>''দাদার কীর্তি''<br/>''৩৬ চৌরঙ্গী লেইন''<br/>''ভালোবাসা ভালোবাসা''<br/>''সম্রাট ও সুন্দরী''<br/>''[[উনিশে এপ্রিল]]''<br/>''কালসন্ধ্যা''<br/>''[[অসুখ]]''<br/>''দেখা''<br/>''শিল্পান্তর''<br/>''প্রহর''}}
'''দেবশ্রী রায়''' একজন প্রখ্যাত [[ভারতীয়]] বাঙালি অভিনেত্রী ও
প্রথম যখন ক্যামেরার সামনে দেবশ্রী আসেন, তার বয়স তখন মাত্র এগারো মাস। এরপর তরুণ মজুমদারের ''কুহেলী'' (১৯৭১) ছবিতে রাণুর চরিত্রে অভিনয় করার পরে তার পরিচিতির বিস্তার ঘটে। প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী হিসাবে তার প্রথম ছবি অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়ের ''নদী থেকে সাগরে'' (১৯৭৮)। ১৯৮১ সালে অপর্ণা সেনের ''৩৬ চৌরঙ্গী লেন'' ছবিতে অভিনয়ের সুবাদেই দেবশ্রী সর্বভারতীয় মুখ হিসাবে পরিচিত হন। তার অভিনীত প্রথম হিন্দি ছবি কনক মিশ্রর পরিচালনায় ''জিয়ো তো আয়সে জিয়ো'' (১৯৮১)। ১৯৮২ সালে, গৌতম মুখোপাধ্যায়ের বাংলা ছবি ''ত্রয়ী''র বিপুল বাণিজ্যিক সাফল্যের দরুণ দেবশ্রী টালিগঞ্জের প্রথম সারিতে উঠে আসেন। আশির দশকের মধ্যভাগ থেকে নব্বই দশকের মধ্যভাগ পর্যন্ত বাণিজ্যিক বাংলা ছবির সর্বপ্রধান অভিনেত্রী ছিলেন তিনি। পরবর্তী কালে ''সিনেমায় যেমন হয়'' (১৯৯৪), ''[[উনিশে এপ্রিল (চলচ্চিত্র)|উনিশে এপ্রিল]]'' (১৯৯৪), ''[[অসুখ]]'' (১৯৯৯), ''দেখা'' (২০০১), ''শিল্পান্তর'' (২০০২), ''প্রহর'' (২০০৪) - এই সব ছবিতে তার অভিনয় প্রতিভা উচ্চপ্রশংসিত হয়।
২২ নং লাইন:
== চলচিত্রশিল্পী হিসেবে খ্যাতি ==
তিন দশকের বেশি সময় ধরে দেবশ্রী রায় বাংলা ছবিতে অভিনয় করেছেন এবং প্রায় দুই দশকব্যাপী তিনি তার বাণিজ্যিক সাফল্য ধরে রাখেন। অভিনেত্রী হিসেবে শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছেন। একাধারে কমার্শিয়াল এবং প্যারালাল ছবিতে সমান তালে অভিনয় করেছেন। নায়িকা চরিত্রে তিনি প্রথম অভিনয় করেন অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়ের ''নদী'' ''থেকে'' ''সাগরে'', যেখানে তার বিপরীতে ছিলেন [[মিঠুন চক্রবর্তী]]। ১৯৮০ সালে [[তরুণ মজুমদার]] এর ''দাদার কীর্তি'' ছবিতে [[মহুয়া রায়চৌধুরী]]<nowiki/>র ছোট বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৮১ সালে মনু সেনের ''সুবর্ণগোলক'' ছবিতেও তিনি [[মহুয়া রায়চৌধুরী]]<nowiki/>র ছোট বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন। এরপরেই আসে অপর্ণা সেনের কালজয়ী ''৩৬ চৌরঙ্গী লেন'' ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ। শশী কাপুরের প্রযোজনায় এই ছবি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। কিন্তু এরপরেও এই চলচ্চিত্রের সুবাদেই মুম্বাইয়ের মিডিয়া মহলে তার অভিনয়ের খ্যাতি ছড়িয়ে পরে।<ref name="filmsack.jimdo.com|title=Ten">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://filmsack.jimdo.com
১৯৮৫ সালে [[মহুয়া রায়চৌধুরী]]<nowiki/>র অকালত্যুত্যবাংলা ছতে এক শূণ্যতার জন্ম দেয়ছে। সেই বছরেই দেবশ্রী তরুণ মজুমদারের ''ভালোবাসা ভালোবাসা'' ছবিতে অভিনয় করেন। এই ছবির বিপুল বাণিজ্যিক সাফল্য তাকে [[মহুয়া রায়চৌধুরী]]<nowiki/>র ছেড়ে যাওয়া সিংহাসন অধিকার করতে সাহায্য করে।<ref name="filmsack.jimdo.com|title=Ten" /> এই ছবি তাপস-দেবশ্রী জুটির ভিত কে শক্তিশালী করে। পরবর্তীকালে ''অর্পণ'' (১৯৮৭), ''শঙ্খচূড়'' (১৯৮৮), ''সুরের'' ''সাথী'' (১৯৮৮), ''সুরের'' ''আকাশে'' (১৯৮৮), ''নয়নমণি'' (১৯৮৯), ''চোখের আলোয়'' (১৯৮৯), ''শুভ'' ''কামনা'' (১৯৯১), [[মায়াবিনী]] (১৯৯২), ''ফিরে'' ''পাওয়া'' (১৯৯৩), ''তবু'' ''মনে রেখো'' (১৯৯৩), ''পুত্রবধূ'' (১৯৯৮)— এর মতো বাণিজ্যিক সফল ছবিতে দেবশ্রী [[তাপস পাল|তাপস পালে]]<nowiki/>র বিপরীতে অভিনয় করেন।<ref name=":0" />
৮৪ ⟶ ৮২ নং লাইন:
== পুরস্কার ==
* জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার -১৯৯৬ <ref>http://iffi.nic.in/Dff2011/Frm42thNFAAward.aspx?
|