আইনুন নিশাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
'পুরস্কার ও সম্মাননা' অনুচ্ছেদ যোগ
হালনাগাদ
৭ নং লাইন:
| caption = ২০১৪ সালে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে নিশাত
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|১৯৪৮|৪|২৯}}
| birth_place = [[বাজিতপুর উপজেলা|বাজিতপুর]], [[কিশোরগঞ্জ জেলা|কিশোরগঞ্জ]], [[পূর্ব পাকিস্তান]] (বর্তমান [[বাংলাদেশ]])
| birth_place =
| ethnicity = বাঙালি
| nationality = বাংলাদেশী
| education = [[পিএইচডি]] ([[পুরকৌশল]])
| alma_mater = [[বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়]] <br/> [[স্ট্রাথক্লাইড বিশ্ববিদ্যালয়]]
| known_for = পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনে<br/>জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ
| occupation = ইমেরিটাস অধ্যাপক
| awards = [[বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ]]
}}
 
'''আইনুন নিশাত''' (জন্ম [[২৯ এপ্রিল|২৯শে এপ্রিল]], [[১৯৪৮]]) হলেন বাংলাদেশী ইমেরিটাস অধ্যাপক, এবং পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ। তিনি ২০০৯ সালে [[জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন]]সহ আরও কিছু আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলনে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন। ২০১৭ সালে [[বাংলা একাডেমি]] তাকে [[বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ|সম্মানসূচক ফেলোশিপ]] প্রদান করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|title=বাংলা একাডেমির সম্মানসূচক ফেলোশিপ পেলেন যারা|url=https://www.jugantor.com/national/1068/বাংলা-একাডেমির-সম্মানসূচক-ফেলোশিপ-পেলেন-যারা|accessdate=১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮|work=[[দৈনিক যুগান্তর]]|date=৩০ ডিসেম্বর, ২০১৭}}</ref>
 
==প্রারম্ভিক জীবন==
৪৩ ⟶ ৪৫ নং লাইন:
==পুরস্কার ও সম্মাননা==
* ২০১৬: শেলটেক পদক<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|title=সিরাজুল ইসলাম, রফিকুন নবী ও আইনুন নিশাত পেলেন শেলটেক পদক|url=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/city/2017/11/05/234184.html|accessdate=৯ ডিসেম্বর ২০১৭|work=[[দৈনিক ইত্তেফাক]]|date=৫ নভেম্বর, ২০১৭}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|title=শেলটেক পদকে ভূষিত তিন গুণী|url=http://www.kalerkantho.com/home/printnews/561767/2017-11-05|accessdate=৯ ডিসেম্বর ২০১৭|work=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]]|date=৫ নভেম্বর, ২০১৭}}</ref>
* ২০১৭: [[বাংলা একাডেমি]] কর্তৃক প্রদত্ত [[বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ|ফেলোশিপ]]<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|title=বাংলা একাডেমির ফেলোশিপ পেলেন সাত বিশিষ্টজন|url=http://www.kalerkantho.com/print-edition/news/2017/12/31/583782|accessdate=১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮|work=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]]|date=৩১ ডিসেম্বর, ২০১৭}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==
৫০ ⟶ ৫৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৮-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা একাডেমির ফেলো]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]