লৌহ ক্রুশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
Zaheen আইরন ক্রস কে লৌহ ক্রুশ শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন: বাংলা ভাষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে করা শির...
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
১ নং লাইন:
'''আইরনলৌহ ক্রসক্রুশ''' হলো({{audio-de|Eisernes প্রাশিয়াKreuz|De-EisernesKreuz.ogg}}) ছিল প্রাক্তন প্রুশিয়া রাজ‍্যের সামরিক বাহিনীর বীরত্বের প্রতীকী ব্যাজতকমা, পরবর্তীতে জার্মান সামরিক বাহিনীতে (১৮৭১-১৯১৮) পরবর্তী সময়ে নাৎসি জার্মানি পার্টিতে (১৯৩৩-১৯৪৫) পর্যন্ত এটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
১৮১৩ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে রাজা ফ্রেডরিক উইলহেম (তৃতীয় প্রাশীয়ান রাজা) তাঁর মৃত স্ত্রী রাণী লুইসের জন্মদিনে ১৮১৩ সালের ১০ মার্চ নেপোলিয়ন সময়কাল যুদ্ধের সময় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। আইরন ক্রস উপাধিটি সর্বপ্রথম ভূষিত করা হয় রাণী লুইসকে।ফ্রাঙ্কো-প্রাশিয়ান যুদ্ধে এই উপাধীটি দেয়া হয়েছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ও এই উপাধীটি দেয়া হয়েছিল, কিন্তু ব‍্যাজটিতেতকমাটিতে সামান্য পরিবর্তনও করা হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে,ব্যাজটির তকমাটির মধ্যখানে একটি সওয়াস্তিকা ব্যবহৃত হয়েছিল যা নাৎসি জার্মানি পার্টিকে প্রতিনিধিত্ব করে।
 
এই ব্যাজটিতকমাটি সাধারণত সামরিক বাহিনীদের দেয়া হয়েছিলো তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বেসামরিক ভাবে পাইলট হিসেবে বীরত্বের পরিচয় দেওয়াতে হ্যানা রেইচকে আইরন ক্র্স ফার্স্ট ক্লাস এবং সেকেন্ড ক্লাস পান এবং মেলিটা শেনক পান আইরন ক্রস সেকেন্ড ক্লাস উপাধি।
 
আইরন ক্রস এর নকশা কালো এবং সাদা বা ধূসর রঙের বর্ডার রয়েছে।এই নকশাটি টিউটনিক বা আদি-জার্মান সাম্রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
 
 
বর্তমানে আইরন ক্রস এর ব্যবহার জার্মান আধুনিক সশস্ত্র বাহিনী বুন্ডেসওয়ের এ কিছুসংখ্যক পদবি ব্যাজেতকমাতে ব্যবহৃত হয়।