বিউবনিক প্লেগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Abdur Rakib (আলোচনা | অবদান) পাতা তৈরি, অনুবাদ |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
০৫:৩৯, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়া হতে নিবন্ধ প্রতিযোগিতা ২০১৮ উপলক্ষে তৈরী করা হলো, নিবন্ধটিকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই নিবন্ধকার কর্তৃক অনুবাদ দ্বারা মানোন্নয়ন ও সম্প্রসারণ করা হবে; আপনার যেকোন প্রয়োজনে এই নিবন্ধের আলাপ পাতাটি ব্যবহার করুন। আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। |
বিউবনিক প্লেগ | |
---|---|
বিউবনিক প্লেগ রোগে আক্রান্ত রোগীর উরুতে ক্ষত যা বিউবো নামে পরিচিত। | |
বিশেষত্ব | সংক্রামক ব্যাধি |
লক্ষণ | জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, লিম্ফনোড ফুলে যাওয়া ইত্যাদি।[১][২] |
রোগের সূত্রপাত | জীবাণুতে আক্রান্ত হওয়ার ১ থেকে ৭ দিনের মধ্যে।[১] |
কারণ | মক্ষিকা (flea) দ্বারা বাহিত ইয়ারসিনিয়া পেস্টিস (Yersinia pestis)[১] |
রোগনির্ণয়ের পদ্ধতি | রক্ত, থুতু বা লসিকাগ্রন্থিতে জীবাণুর উপস্থিতি নির্ণয় করা যায়।[১] |
চিকিৎসা | স্ট্রেপটোমাইসিন, জেনটামাইসিন, বা ডক্সিসাইক্লিন প্রভৃতি অ্যান্টিবায়োটিক।[৩][৪] |
সংঘটনের হার | প্রতিবছর প্রায় ৬৫০ জন রোগী আক্রান্ত হয়।[১] |
মৃতের সংখ্যা | চিকিৎসা প্রদান সত্ত্বেও মৃত্যুহার ১০%।[৩] |
বিউবনিক প্লেগ (ইংরেজি: Bubonic plague) হল ইয়ারসিনিয়া পেস্টিস নামক ব্যাক্টেরিয়াঘটিত প্লেগ রোগের তিনটি প্রকারের একটি।[১] জীবাণুর সংস্পর্শে আসার ১ থেকে ৭ দিনের মধ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গ দেখা দেয়।[১] উপসর্গগুলো হল জ্বর, মাথাব্যথা, বমি।[১] ত্বকের যে স্থান দিয়ে জীবাণু প্রবেশ করে তার নিকটবর্তী লসিকাগ্রন্থি ফুলে যায় ও ব্যথা হয়।[২]মাঝেমধ্যে ফোলা লসিকাগ্রন্থি ফেটে যেতে পারে।[১]
রোগী প্লেগের তিনটি রূপভেদ যেমন বিউবনিক প্লেগ,সেপটিসেমিক প্লেগ ও নিউমনিক প্লেগ এর মধ্যে কোনটিতে আক্রান্ত হবে তা নির্ভর করে শরীরে জীবাণু প্রবেশের ধরনের উপর।[১] বিউবনিক প্লেগ সাধারণত ছোট প্রাণী থেকে আক্রান্ত মক্ষিকার মাধ্যমে ছড়ায়।[১] এটা প্লেগে আক্রান্ত প্রাণীর মৃতদেহ থেকে নির্গত তরল পদার্থ থেকেও ছড়াতে পারে।[৫] বিউবনিক প্লেগের ক্ষেত্রে, মক্ষিকা ত্বকে কামড়ালে জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে লসিকানালীর মাধ্যমে লসিকাগ্রন্থিতে পৌছায় ফলে লসিকা ফুলে যায়।[১] রক্ত, থুতু বা লসিকাগ্রন্থিতে জীবাণুর উপস্থিতি নির্ণয় করে রোগ নির্ণয় করা যায়।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;WHO2014
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ "Plague Symptoms"। ১৩ জুন ২০১২। ১৯ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Lancet2007
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;CDC2012Tx
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Plague Ecology and Transmission"। ১৩ জুন ২০১২। ২২ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৫।
আরো পড়ুন
- Alexander, John T. (২০০৩) [First published 1980]। Bubonic Plague in Early Modern Russia: Public Health and Urban Disaster। Oxford, UK; New York, NY: Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-515818-0। ওসিএলসি 50253204।
- Carol, Benedict (১৯৯৬)। Bubonic Plague in Nineteenth-Century China। Stanford, CA: Stanford University Press। আইএসবিএন 0-8047-2661-2। ওসিএলসি 34191853।
- Biddle, Wayne (২০০২)। A Field Guide to Germs (2nd Anchor Books সংস্করণ)। New York: Anchor Books। আইএসবিএন 1-4000-3051-X। ওসিএলসি 50154403।
- Little, Lester K. (২০০৭)। Plague and the End of Antiquity: The Pandemic of 541–750। New York, NY: Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-84639-4। ওসিএলসি 65361042।
- Rosen, William (২০০৭)। Justinian's Flea: Plague, Empire and the Birth of Europe। London, England: Viking Penguin। আইএসবিএন 978-0-670-03855-8।
- Scott, Susan, and C. J. Duncan (২০০১)। Biology of Plagues: Evidence from Historical Populations। Cambridge, UK; New York, NY: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-80150-8। ওসিএলসি 44811929।
- Batten-Hill, David (২০১১)। This Son of York। Kendal, England: David Batten-Hill। আইএসবিএন 978-1-78176-094-9।
- Kool, J. L. (২০০৫)। "Risk of Person-to-Person Transmission of Pneumonic Plague"। Clinical Infectious Diseases। 40 (8): 1166–1172। ডিওআই:10.1086/428617। পিএমআইডি 15791518।
বহিঃসংযোগ
শ্রেণীবিন্যাস | |
---|---|
বহিঃস্থ তথ্যসংস্থান |