বিউবনিক প্লেগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

মানুষ এবং প্রাণীর রোগ
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পাতা তৈরি, অনুবাদ
(কোনও পার্থক্য নেই)

০৫:৩৯, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

টেমপ্লেট:Use dmy dates

বিউবনিক প্লেগ
বিউবনিক প্লেগ রোগে আক্রান্ত রোগীর উরুতে ক্ষত যা বিউবো নামে পরিচিত।
বিশেষত্বসংক্রামক ব্যাধি
লক্ষণজ্বর, মাথাব্যথা, বমি, লিম্ফনোড ফুলে যাওয়া ইত্যাদি।[১][২]
রোগের সূত্রপাতজীবাণুতে আক্রান্ত হওয়ার ১ থেকে ৭ দিনের মধ্যে।[১]
কারণমক্ষিকা (flea) দ্বারা বাহিত ইয়ারসিনিয়া পেস্টিস (Yersinia pestis)[১]
রোগনির্ণয়ের পদ্ধতিরক্ত, থুতু বা লসিকাগ্রন্থিতে জীবাণুর উপস্থিতি নির্ণয় করা যায়।[১]
চিকিৎসাস্ট্রেপটোমাইসিন, জেনটামাইসিন, বা ডক্সিসাইক্লিন প্রভৃতি অ্যান্টিবায়োটিক।[৩][৪]
সংঘটনের হারপ্রতিবছর প্রায় ৬৫০ জন রোগী আক্রান্ত হয়।[১]
মৃতের সংখ্যাচিকিৎসা প্রদান সত্ত্বেও মৃত্যুহার ১০%।[৩]

বিউবনিক প্লেগ (ইংরেজি: Bubonic plague) হল ইয়ারসিনিয়া পেস্টিস নামক ব্যাক্টেরিয়াঘটিত প্লেগ রোগের তিনটি প্রকারের একটি।[১] জীবাণুর সংস্পর্শে আসার ১ থেকে ৭ দিনের মধ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গ দেখা দেয়।[১] উপসর্গগুলো হল জ্বর, মাথাব্যথা, বমি।[১] ত্বকের যে স্থান দিয়ে জীবাণু প্রবেশ করে তার নিকটবর্তী লসিকাগ্রন্থি ফুলে যায় ও ব্যথা হয়।[২]মাঝেমধ্যে ফোলা লসিকাগ্রন্থি ফেটে যেতে পারে।[১]

রোগী প্লেগের তিনটি রূপভেদ যেমন বিউবনিক প্লেগ,সেপটিসেমিক প্লেগনিউমনিক প্লেগ এর মধ্যে কোনটিতে আক্রান্ত হবে তা নির্ভর করে শরীরে জীবাণু প্রবেশের ধরনের উপর।[১] বিউবনিক প্লেগ সাধারণত ছোট প্রাণী থেকে আক্রান্ত মক্ষিকার মাধ্যমে ছড়ায়।[১] এটা প্লেগে আক্রান্ত প্রাণীর মৃতদেহ থেকে নির্গত তরল পদার্থ থেকেও ছড়াতে পারে।[৫] বিউবনিক প্লেগের ক্ষেত্রে, মক্ষিকা ত্বকে কামড়ালে জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে লসিকানালীর মাধ্যমে লসিকাগ্রন্থিতে পৌছায় ফলে লসিকা ফুলে যায়।[১] রক্ত, থুতু বা লসিকাগ্রন্থিতে জীবাণুর উপস্থিতি নির্ণয় করে রোগ নির্ণয় করা যায়।[১]

তথ্যসূত্র

  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; WHO2014 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  2. "Plague Symptoms"। ১৩ জুন ২০১২। ১৯ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৫ 
  3. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Lancet2007 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  4. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; CDC2012Tx নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  5. "Plague Ecology and Transmission"। ১৩ জুন ২০১২। ২২ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৫ 

আরো পড়ুন

  • Alexander, John T. (২০০৩) [First published 1980]। Bubonic Plague in Early Modern Russia: Public Health and Urban Disaster। Oxford, UK; New York, NY: Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-515818-0ওসিএলসি 50253204 
  • Carol, Benedict (১৯৯৬)। Bubonic Plague in Nineteenth-Century China। Stanford, CA: Stanford University Press। আইএসবিএন 0-8047-2661-2ওসিএলসি 34191853 
  • Biddle, Wayne (২০০২)। A Field Guide to Germs (2nd Anchor Books সংস্করণ)। New York: Anchor Books। আইএসবিএন 1-4000-3051-Xওসিএলসি 50154403 
  • Little, Lester K. (২০০৭)। Plague and the End of Antiquity: The Pandemic of 541–750। New York, NY: Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-84639-4ওসিএলসি 65361042 
  • Rosen, William (২০০৭)। Justinian's Flea: Plague, Empire and the Birth of Europe। London, England: Viking Penguin। আইএসবিএন 978-0-670-03855-8 
  • Scott, Susan, and C. J. Duncan (২০০১)। Biology of Plagues: Evidence from Historical Populations। Cambridge, UK; New York, NY: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-80150-8ওসিএলসি 44811929 
  • Batten-Hill, David (২০১১)। This Son of York। Kendal, England: David Batten-Hill। আইএসবিএন 978-1-78176-094-9 
  • Kool, J. L. (২০০৫)। "Risk of Person-to-Person Transmission of Pneumonic Plague"। Clinical Infectious Diseases40 (8): 1166–1172। ডিওআই:10.1086/428617পিএমআইডি 15791518 


বহিঃসংযোগ

শ্রেণীবিন্যাস
বহিঃস্থ তথ্যসংস্থান

টেমপ্লেট:Gram-negative bacterial diseases