হার্ডিঞ্জ ব্রিজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pakshi_Bridge.jpeg সরানো হয়েছে, কমন্স হতে Jcb এটি মুছে ফেলেছেন কারণ: No license since 4 November 2017।
তথ্যসূত্র, হালনাগাদ
২৬ নং লাইন:
|coordinates= {{coord|54|03|57|N|89|01|35|E|type:landmark|display=inline,title}}
}}
'''হার্ডিঞ্জ ব্রিজ''' ({{lang-en|Hardinge Bridge}}) [[বাংলাদেশের]] [[পাবনা জেলা|পাবনা জেলার]] ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন একটি রেলসেতু। এটি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] সবচেয়ে দীর্ঘ রেলসেতু হিসেবে পরিচিত। [[পাবনা জেলা|পাবনা জেলার]] [[পাকশি রেলওয়ে স্টেশন|পাকশি রেলস্টেশনের]] দক্ষিণে [[পদ্মা নদী|পদ্মা নদীর]] উপর এই সেতুটি অবস্থিত। এই সেতুর নির্মাণকাল ১৯০৯-১৯১৫। তৎকালীন [[ভাইসরয়]] [[লর্ড হার্ডিঞ্জ|লর্ড হার্ডিঞ্জের]] নাম অনুসারে এই সেতুর নামকরণ করা হয়। হার্ডিঞ্জ ব্রিজের দৈর্ঘ্য ১,৭৯৮.৩২ মিটার বা ৫৮৯৪ফুট বা ১.৮ কিমি।<ref name="Structurae">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=Hardinge Bridge|url=http://structurae.net/structures/hardinge-bridge|work=Structurae|publisher=Wilhelm Ernst and Sohn Verlag|date=29 July 2014|accessdate=17 October 2014}}</ref> এর উপর দুটি [[ব্রড-গেজ রেললাইন]] রয়েছে।
 
== অবস্থান ==
৩৩ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
[[File:Construction of Hardinge Bridge 1911.jpg|left|thumb|254x254px|হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নির্মাণ কাজ (১৯১০)]]
১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দে তৎকালীন অবিভক্ত ভারত সরকার [[অসম]], [[ত্রিপুরা]], [[নাগাল্যান্ড]] ও উত্তরবঙ্গের সঙ্গে কলকাতার[[কলকাতা]]র যোগাযোগ সহজতর করার লক্ষ্যে [[পদ্মা নদীরনদী]]র উপর ব্রিজ নির্মাণের প্রস্তাব করেন।করে। পরবর্তীতে ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে সেতু নির্মাণের মঞ্জুরী লাভের পর বৃটিশ প্রকৌশলী স্যার রবার্ট গেইলস সেতুটি নির্মাণের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
 
১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে সেতু নির্মাণের সমীক্ষা শুরু হয়। ১৯১০-১১ খ্রিস্টাব্দে পদ্মার দুই তীরে সেতু রক্ষার বাঁধ নির্মাণ হয়। ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে সেতুটির গাইড ব্যাংক নির্মাণের কাজ শুরু হয়। পাশাপাশি সেতুর গার্ডার নির্মাণের কাজ শুরু হয়। গার্ডার নির্মাণের জন্য কূপ খনন করা হয়। ২৪ হাজার শ্রমিক দীর্ঘ ৫ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন। তৎকালীন অবিভক্ত ভারতের ভাইসরয় ছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ। তাঁর নামানুসারে সেতুটির নামকরণ করা হয় হার্ডিঞ্জ ব্রীজ। সেতুটির নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ৩ কোটি ৫১ লক্ষ ৩২ হাজার ১ শত ৬৪ টাকা। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৫ হাজার ৮ শত ফুট। ব্রিজটিতে ১৫টি স্প্যান আছে। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেতুটিতে বোমা ফেলা হলে ১২ নম্বর স্প্যানটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেগুলো পরে মেরামত করা হয়েছে। <ref name="শতবর্ষে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ">[http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/467644/%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C শতবর্ষে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ]</ref>